ঢাকা , শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
শুক্রবার সকাল বেলায় তারা পারিবারিকভাবে বনভোজনে জান চর এলাকার দুলভপুর নামক স্থানে

চর এলাকায় পিকনিকে গিয়ে পানিতে ডুবে দম্পতির মৃত্যু।

রাজশাহী জেলা গোদাগাড়ী পৌরসভার  উত্তরা ব্যাংকের কর্মকর্তা রুপম ও তার স্ত্রী বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় সানজামুল ইসলাম নয়ন এর ছোট বোন নিশি পানিতে ডুবে মারা যান।
আজ ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল বেলায় তারা পারিবারিকভাবে বনভোজনে জান চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানা এলাকার আলাতুলী ইউনিয়ন চর দুলভপুর নামক স্থানে নবনির্মিত একটি পিকনিক স্পটে। সেখানে গিয়ে এই দম্পতি  গোসল করার  জন্য নদীতে নামে। একপর্যায়ে দম্পতির মধ্যে স্ত্রী নিশিকে পানিতে তলিয়ে যেতে দেখে স্বামী উদ্ধারের জন্য গেলে তারা দুজনেই পানিতে তলিয়ে যায়। সঙ্গে থাকা বাকি পরিবারের সদস্যরা নদীতে খোঁজাখুঁজি করে কিছুক্ষণ পরে প্রথমে তার স্ত্রী নিশিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। পরে ডুবুরি দলকে খবর দিলে সেখানে গিয়ে ডুবরি দল দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অনেক খোজা, খোজীর পরও এখন পর্যন্ত   স্বামী রুপম এর  লাশ  উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
তাদের অকাল মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
 এলাকা বাসী তাদের মৃত্যুতে খোব প্রকাশ করে বলেন বালু দস্যুদের অপ্রকল্পিত নদী থেকে বালু উত্তোলনের জন্য নদী পাড় যেমন গভীর হচ্ছে তেমনি  জনবসতি, ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলিন হওয়ার আশঙ্কায় আছে।

 

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

শুক্রবার সকাল বেলায় তারা পারিবারিকভাবে বনভোজনে জান চর এলাকার দুলভপুর নামক স্থানে

চর এলাকায় পিকনিকে গিয়ে পানিতে ডুবে দম্পতির মৃত্যু।

আপডেট সময় ০৭:১৭:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২২
রাজশাহী জেলা গোদাগাড়ী পৌরসভার  উত্তরা ব্যাংকের কর্মকর্তা রুপম ও তার স্ত্রী বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় সানজামুল ইসলাম নয়ন এর ছোট বোন নিশি পানিতে ডুবে মারা যান।
আজ ২২ ডিসেম্বর শুক্রবার সকাল বেলায় তারা পারিবারিকভাবে বনভোজনে জান চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানা এলাকার আলাতুলী ইউনিয়ন চর দুলভপুর নামক স্থানে নবনির্মিত একটি পিকনিক স্পটে। সেখানে গিয়ে এই দম্পতি  গোসল করার  জন্য নদীতে নামে। একপর্যায়ে দম্পতির মধ্যে স্ত্রী নিশিকে পানিতে তলিয়ে যেতে দেখে স্বামী উদ্ধারের জন্য গেলে তারা দুজনেই পানিতে তলিয়ে যায়। সঙ্গে থাকা বাকি পরিবারের সদস্যরা নদীতে খোঁজাখুঁজি করে কিছুক্ষণ পরে প্রথমে তার স্ত্রী নিশিকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। পরে ডুবুরি দলকে খবর দিলে সেখানে গিয়ে ডুবরি দল দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অনেক খোজা, খোজীর পরও এখন পর্যন্ত   স্বামী রুপম এর  লাশ  উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
তাদের অকাল মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
 এলাকা বাসী তাদের মৃত্যুতে খোব প্রকাশ করে বলেন বালু দস্যুদের অপ্রকল্পিত নদী থেকে বালু উত্তোলনের জন্য নদী পাড় যেমন গভীর হচ্ছে তেমনি  জনবসতি, ফসলি জমি নদী গর্ভে বিলিন হওয়ার আশঙ্কায় আছে।