ঢাকা , বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
একনেকে ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি ব‍্যয়ে ১৮ প্রকল্পের অনুমোদন রাসিকের বিভিন্ন ওয়ার্ডে নৌকা প্রতীকে পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা রাজশাহী মহানগরীতে হেরোইনসহ ১ জন গ্রেফতার রাজশাহীতে কেক কাটার মধ্য দিয়ে যায়যায়দিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন ডিএনসিসি এলাকাতে দুই লাখ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন ” চিফ হিট অফিসার ”   পুঠিয়া থানায় বিভিন্ন অপরাধে ৮ জন গ্রেফতার বৃক্ষরোপণ করতে দেশবাসীর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান তীব্র দাবদাহের কারণে দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ৫ জুন থেকে ৮ জুন পর্যন্ত বন্ধ ক্রিকেটারদের  চিন্তাচেতনায় পরিবর্তনে মনোবিদ নিয়োগ দিচ্ছে বিসিবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে  টেস্ট সিরিজের ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

বগুড়ার নন্দীগ্রামে ৪ বছরের শিশু হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

সোনালী রাজশাহী ডেস্ক : বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের ছোট চাঙ্গুইর গ্রামের মুনিম হোসেন (৪) নামের শিশু হত্যা মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

 শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত ইসলাম শনিবার বেলা ১২টার দিকে নন্দীগ্রাম থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতারকৃত আসামি হলেন, ওই গ্রামের আনসার আলী প্রামানিকের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২০)।

জানা গেছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মুনিম বাড়ি থেকে খেলার জন্য বেরিয়ে যায়। মুনিমকে খাওয়ানোর জন্য মা-বোন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় ৫০০ গজ দুরে ভরাট পরিত্যক্ত মলত্যাগের কুয়ার মধ্য বড় বোন তাবাসসুম মুনিমের পা দেখে চিৎকার করেন। পরে প্রতিবেশীরা এসে মৃত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় মুনিমের শরীর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওই ভরাট কুয়ায় তার লাশ রেখে বিভিন্ন লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।

নন্দীগ্রাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এটি একটি ক্লুলেস হত্যা ছিল। বাদীর প্রতিবেশী আনসার আলীর ছেলে আমিনুল তার আগের ক্ষোভ থেকে ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আমিনুলদের সঙ্গে প্রতিবেশী আশরাফদের বিভিন্ন বিষয়ে পারিবারিক বিরোধ ছিল। মুনিমের বাবা ইদ্রিস আলী আশরাফদের পক্ষে থাকার কারণে আমিনুল ইসলাম ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে মুনিমকে হত্যা করে। এ হত্যার সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে

 শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত ইসলাম শনিবার বেলা ১২টার দিকে নন্দীগ্রাম থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতারকৃত আসামি হলেন, ওই গ্রামের আনসার আলী প্রামানিকের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২০)।

জানা গেছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মুনিম বাড়ি থেকে খেলার জন্য বেরিয়ে যায়। মুনিমকে খাওয়ানোর জন্য মা-বোন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় ৫০০ গজ দুরে ভরাট পরিত্যক্ত মলত্যাগের কুয়ার মধ্য বড় বোন তাবাসসুম মুনিমের পা দেখে চিৎকার করেন। পরে প্রতিবেশীরা এসে মৃত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় মুনিমের শরীর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওই ভরাট কুয়ায় তার লাশ রেখে বিভিন্ন লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।

নন্দীগ্রাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এটি একটি ক্লুলেস হত্যা ছিল। বাদীর প্রতিবেশী আনসার আলীর ছেলে আমিনুল তার আগের ক্ষোভ থেকে ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আমিনুলদের সঙ্গে প্রতিবেশী আশরাফদের বিভিন্ন বিষয়ে পারিবারিক বিরোধ ছিল। মুনিমের বাবা ইদ্রিস আলী আশরাফদের পক্ষে থাকার কারণে আমিনুল ইসলাম ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে মুনিমকে হত্যা করে। এ হত্যার সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

একনেকে ১১ হাজার কোটি টাকার বেশি ব‍্যয়ে ১৮ প্রকল্পের অনুমোদন

বগুড়ার নন্দীগ্রামে ৪ বছরের শিশু হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

আপডেট সময় ১০:৫৫:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

সোনালী রাজশাহী ডেস্ক : বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের ছোট চাঙ্গুইর গ্রামের মুনিম হোসেন (৪) নামের শিশু হত্যা মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

 শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত ইসলাম শনিবার বেলা ১২টার দিকে নন্দীগ্রাম থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতারকৃত আসামি হলেন, ওই গ্রামের আনসার আলী প্রামানিকের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২০)।

জানা গেছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মুনিম বাড়ি থেকে খেলার জন্য বেরিয়ে যায়। মুনিমকে খাওয়ানোর জন্য মা-বোন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় ৫০০ গজ দুরে ভরাট পরিত্যক্ত মলত্যাগের কুয়ার মধ্য বড় বোন তাবাসসুম মুনিমের পা দেখে চিৎকার করেন। পরে প্রতিবেশীরা এসে মৃত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় মুনিমের শরীর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওই ভরাট কুয়ায় তার লাশ রেখে বিভিন্ন লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।

নন্দীগ্রাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এটি একটি ক্লুলেস হত্যা ছিল। বাদীর প্রতিবেশী আনসার আলীর ছেলে আমিনুল তার আগের ক্ষোভ থেকে ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আমিনুলদের সঙ্গে প্রতিবেশী আশরাফদের বিভিন্ন বিষয়ে পারিবারিক বিরোধ ছিল। মুনিমের বাবা ইদ্রিস আলী আশরাফদের পক্ষে থাকার কারণে আমিনুল ইসলাম ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে মুনিমকে হত্যা করে। এ হত্যার সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে

 শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শরাফত ইসলাম শনিবার বেলা ১২টার দিকে নন্দীগ্রাম থানায় সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেফতারকৃত আসামি হলেন, ওই গ্রামের আনসার আলী প্রামানিকের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২০)।

জানা গেছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মুনিম বাড়ি থেকে খেলার জন্য বেরিয়ে যায়। মুনিমকে খাওয়ানোর জন্য মা-বোন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় ৫০০ গজ দুরে ভরাট পরিত্যক্ত মলত্যাগের কুয়ার মধ্য বড় বোন তাবাসসুম মুনিমের পা দেখে চিৎকার করেন। পরে প্রতিবেশীরা এসে মৃত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় মুনিমের শরীর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওই ভরাট কুয়ায় তার লাশ রেখে বিভিন্ন লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।

নন্দীগ্রাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এটি একটি ক্লুলেস হত্যা ছিল। বাদীর প্রতিবেশী আনসার আলীর ছেলে আমিনুল তার আগের ক্ষোভ থেকে ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আমিনুলদের সঙ্গে প্রতিবেশী আশরাফদের বিভিন্ন বিষয়ে পারিবারিক বিরোধ ছিল। মুনিমের বাবা ইদ্রিস আলী আশরাফদের পক্ষে থাকার কারণে আমিনুল ইসলাম ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে মুনিমকে হত্যা করে। এ হত্যার সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে