ঢাকা , শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
১৯৯৯ সালের একটি হত্যা মামলায় রকিবর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর।

  • Reporter Name
  • আপডেট সময় ১০:৪১:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২২
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে আসামির ফাঁসি কার্যকর
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে রকিবর রহমান নামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। বুধবার (৩০ নভেম্বর) রাত ১০টা ১ মিনিটে এ ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আবদুল জলিল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

রকিবর রহমানের বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নিমতলা গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে।

কারাগার সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৯ সালের একটি হত্যা মামলায় রকিবর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। এরপর তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন রাষ্ট্রপতি কাছে। কিন্তু সে আবেদন নাকচ হলে বুধবার রাতে বিধি মেনে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে ওই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

জেল সুপার আবদুল জলিল বলেন, ফাঁসি কার্যকরের পর মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়। পরে কারাবিধি মেনে তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর হবে।

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

১৯৯৯ সালের একটি হত্যা মামলায় রকিবর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর।

আপডেট সময় ১০:৪১:৩৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০২২

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে আসামির ফাঁসি কার্যকর
রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে রকিবর রহমান নামে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। বুধবার (৩০ নভেম্বর) রাত ১০টা ১ মিনিটে এ ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আবদুল জলিল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

রকিবর রহমানের বাড়ি রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার নিমতলা গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের খলিলুর রহমানের ছেলে।

কারাগার সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৯ সালের একটি হত্যা মামলায় রকিবর রহমানকে মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। এরপর তিনি প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন রাষ্ট্রপতি কাছে। কিন্তু সে আবেদন নাকচ হলে বুধবার রাতে বিধি মেনে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারে ওই আসামির ফাঁসি কার্যকর করা হয়।

জেল সুপার আবদুল জলিল বলেন, ফাঁসি কার্যকরের পর মরদেহ ময়নাতদন্ত করা হয়। পরে কারাবিধি মেনে তার মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর হবে।