জালিয়াতির মাধ্যমে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এনএসআই-এ চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রতারণার অভিযোগে দুই ভুয়া এনএসআই-সহ ৭ জনকে আটক করেছে গাজীপুর ডিবি পুলিশ।
সোমবার (১৩ মে) দুপুরে এনএসআই ও ডিবি পুলিশের যৌথ অভিযানে তাদের আটক করা হয়। চক্রের কার্যক্রম ও গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে এদের আটক করা হয়।
চক্রটি এনএসআই-এ চাকরির কথা বলে ভুয়া নিয়োগপত্র প্রদান এবং ভুয়া প্রশিক্ষণ দিত। বিনিময়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিত। নীলফামারীর লিয়ন ইসলাম (২৪) নামের এক ব্যক্তি এ প্রতারণার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।
এনএসআই এর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর ৫২ নং ওয়ার্ডস্থ ভাদাম এলাকার ৫০ নং বাড়ির ২ ও ৩ তলায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে বেশ কয়েকটি কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, আইডি কার্ড, পরীক্ষার প্রবেশপত্র, স্টিলের লাঠি ও ইলেক্ট্রিক শকার জব্দ করা হয়। আটক ৭ জন বর্তমানে ডিবি পুলিশের হেফাজতে আছে।
অভিযানকালে লিয়নকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সে ৮ জনকে এনএসআই’র নাম করে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করেছে। এর মধ্যে ৫ জনকে ভুয়া প্রশিক্ষণ দিয়ে গত ২৭ এপ্রিল নীলফামারী জেলায় পাঠিয়ে দেয়। চাকরি প্রার্থী প্রত্যেকের কাছ থেকে ১০ হতে ১৫ লাখ করে টাকা নেয় তারা। চাকরি প্রার্থীদের থেকে নেওয়া অর্থ নীলফামারী জেলায় বসবাসকারী হুমায়ুন কবীর প্রিন্স নামের এক ব্যক্তির কাছে জমা আছে বলে জানায় তারা।
প্রতারক চক্রটির সাথে জড়িত অন্যান্যদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে এবং অভিযান শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা পুলিশের পক্ষথেকেজানানোহয়। জালিয়াতির মাধ্যমে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এনএসআই-এ চাকরি দেওয়ার কথা বলে প্রতারণার অভিযোগে দুই ভুয়া এনএসআই-সহ ৭ জনকে আটক করেছে গাজীপুর ডিবি পুলিশ।
সোমবার (১৩ মে) দুপুরে এনএসআই ও ডিবি পুলিশের যৌথ অভিযানে তাদের আটক করা হয়। চক্রের কার্যক্রম ও গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে এদের আটক করা হয়।
চক্রটি এনএসআই-এ চাকরির কথা বলে ভুয়া নিয়োগপত্র প্রদান এবং ভুয়া প্রশিক্ষণ দিত। বিনিময়ে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিত। নীলফামারীর লিয়ন ইসলাম (২৪) নামের এক ব্যক্তি এ প্রতারণার নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন।
এনএসআই এর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর ৫২ নং ওয়ার্ডস্থ ভাদাম এলাকার ৫০ নং বাড়ির ২ ও ৩ তলায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এছাড়া ঘটনাস্থল থেকে বেশ কয়েকটি কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, আইডি কার্ড, পরীক্ষার প্রবেশপত্র, স্টিলের লাঠি ও ইলেক্ট্রিক শকার জব্দ করা হয়। আটক ৭ জন বর্তমানে ডিবি পুলিশের হেফাজতে আছে।
অভিযানকালে লিয়নকে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, সে ৮ জনকে এনএসআই’র নাম করে ভুয়া নিয়োগপত্র দিয়ে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা করেছে। এর মধ্যে ৫ জনকে ভুয়া প্রশিক্ষণ দিয়ে গত ২৭ এপ্রিল নীলফামারী জেলায় পাঠিয়ে দেয়। চাকরি প্রার্থী প্রত্যেকের কাছ থেকে ১০ হতে ১৫ লাখ করে টাকা নেয় তারা। চাকরি প্রার্থীদের থেকে নেওয়া অর্থ নীলফামারী জেলায় বসবাসকারী হুমায়ুন কবীর প্রিন্স নামের এক ব্যক্তির কাছে জমা আছে বলে জানায় তারা।
প্রতারক চক্রটির সাথে জড়িত অন্যান্যদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলমান রয়েছে এবং অভিযান শেষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথা পুলিশের পক্ষথেকেজানানোহয়।