1. জাতীয়
  2. রাজনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. বিনোদন
  6. তথ্যপ্রযুক্তি
  7. সারাদেশ
  8. ক্যাম্পাস
  9. গণমাধ্যম
  10. ভিডিও গ্যালারী
  11. ফটোগ্যালারী
  12. আমাদের পরিবার
ঢাকা , সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ , ১২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে আন্তরিক হতে হবে: মির্জা ফখরুল

নিউজ ডেস্ক:
আপলোড সময় : ২২-০২-২০২৫ ০৭:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
আপডেট সময় : ২২-০২-২০২৫ ০৭:৫৭:২৪ অপরাহ্ন
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে আন্তরিক হতে হবে: মির্জা ফখরুল ছবি: সংগৃহীত
আমরা আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। বাংলাদেশকে আমরা নতুন করে গড়ে তুলবো। সবাই এই কথাটা বলছে। সবার এ কথাটায় আরও বেশি আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
 
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর মরণোত্তর একুশে পদক প্রাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
 
তিনি বলেন, সবাই এই কথাটা বলছে বাংলাদেশকে আমরা নতুন করে গড়ে তুলবো। সবার এ কথাটায় আরও বেশি আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন। সত্যিকার অর্থেই আমরা যেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য দেশ তৈরি করতে পারি। তখনই তার প্রতি সম্মান দেখানো সফল হবে।
 
সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর (মরণোত্তর) একুশে পদকপ্রাপ্তি উপলক্ষ্যে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
 
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, মাহফুজ উল্লাহর কিছুই ছিল না। তার চিকিৎসার জন্য তার পরিবারকে বন্ধুদের কাছে হাত পাততে হয়েছে। অথচ এখন, নিজেদের আখের গোছানোর জন্য দালালি করেন সাংবাদিকরা। অনেক সাংবাদিক, সবার কথা বলি না। কথাটা ভালো না হলেও বলতে হলো। বাড়িঘর, প্লট সব জোগাড় করে।
 
স্মৃতিচারণ করে বলেন, ২০১৪ এর নির্বাচনের পরে, ২০১৮ নির্বাচনের আগের সময়টায় সে অনেক কাজ করেছে। তখন সব দলকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য মাহফুজ উল্লাহ, মাহবুব উল্লাহ ও জাফরউল্লাহ ভাইয়ের অসাধারণ প্রচেষ্টা ছিল। তারা ছিলেন বলেই ডান, বাম সবাই মিলে একটা জায়গায় আসা সম্ভব হয়েছিল। একেবারেই গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ ছিলেন, গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করেছেন।
 
ফখরুল বলেন, জীবনে আমরা বেশিরভাগই বিপ্লবী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম, আমরা সেদিন শ্রেণি শত্রু খতম করার স্লোগানও দিয়েছি। সেই ব্যাপারটা যে সঠিক ছিল, এরপরে রাজনৈতিক চিন্তাভাবনার যে পরিবর্তন এসেছে, সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ শুরু করেছিলাম।
 
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ, প্রয়াত মাহফুজ উল্লাহর ভাই মাহবুব উল্লাহ, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, সাবেক সচিব ইসামাইল জবিউল্লাহ, সাংবাদিক গোলাম মর্তুজা, চিত্রশিল্পী রোকেয়া সুলতানা, দৃক গ্যালারির প্রতিষ্ঠাতা শহিদুল আলমসহ অনেকে।আমরা আশার আলো দেখতে পাচ্ছি। বাংলাদেশকে আমরা নতুন করে গড়ে তুলবো। সবাই এই কথাটা বলছে। সবার এ কথাটায় আরও বেশি আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন, বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
 
শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর মরণোত্তর একুশে পদক প্রাপ্তি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।
 
তিনি বলেন, সবাই এই কথাটা বলছে বাংলাদেশকে আমরা নতুন করে গড়ে তুলবো। সবার এ কথাটায় আরও বেশি আন্তরিক হওয়া প্রয়োজন। সত্যিকার অর্থেই আমরা যেন ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য দেশ তৈরি করতে পারি। তখনই তার প্রতি সম্মান দেখানো সফল হবে।
 
সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর (মরণোত্তর) একুশে পদকপ্রাপ্তি উপলক্ষ্যে শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
 
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, মাহফুজ উল্লাহর কিছুই ছিল না। তার চিকিৎসার জন্য তার পরিবারকে বন্ধুদের কাছে হাত পাততে হয়েছে। অথচ এখন, নিজেদের আখের গোছানোর জন্য দালালি করেন সাংবাদিকরা। অনেক সাংবাদিক, সবার কথা বলি না। কথাটা ভালো না হলেও বলতে হলো। বাড়িঘর, প্লট সব জোগাড় করে।
 
স্মৃতিচারণ করে বলেন, ২০১৪ এর নির্বাচনের পরে, ২০১৮ নির্বাচনের আগের সময়টায় সে অনেক কাজ করেছে। তখন সব দলকে ঐক্যবদ্ধ করার জন্য মাহফুজ উল্লাহ, মাহবুব উল্লাহ ও জাফরউল্লাহ ভাইয়ের অসাধারণ প্রচেষ্টা ছিল। তারা ছিলেন বলেই ডান, বাম সবাই মিলে একটা জায়গায় আসা সম্ভব হয়েছিল। একেবারেই গণতন্ত্রে বিশ্বাসী একজন মানুষ ছিলেন, গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করেছেন।
 
ফখরুল বলেন, জীবনে আমরা বেশিরভাগই বিপ্লবী রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম, আমরা সেদিন শ্রেণি শত্রু খতম করার স্লোগানও দিয়েছি। সেই ব্যাপারটা যে সঠিক ছিল, এরপরে রাজনৈতিক চিন্তাভাবনার যে পরিবর্তন এসেছে, সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ শুরু করেছিলাম।
 
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ইকবাল হাসান মাহমুদ, প্রয়াত মাহফুজ উল্লাহর ভাই মাহবুব উল্লাহ, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, সাবেক সচিব ইসামাইল জবিউল্লাহ, সাংবাদিক গোলাম মর্তুজা, চিত্রশিল্পী রোকেয়া সুলতানা, দৃক গ্যালারির প্রতিষ্ঠাতা শহিদুল আলমসহ অনেকে।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Daily Sonali Rajshahi

কমেন্ট বক্স

এ জাতীয় আরো খবর

সর্বশেষ সংবাদ