নির্বাচনে মোট ২১টি পদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এর মধ্যে আপ্যায়ন সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মুহাম্মদ নঈমুদ্দীন নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি ২০ পদে জন্য লড়ছেন ৪৩ জন প্রার্থী। এতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে রয়েছেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল। এছাড়া আরও কয়েকজন সিনিয়র সাংবাদিক তাকে সহযোগিতা করবেন।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এরই মধ্যে ডিআরইউ প্রাঙ্গণ জমে উঠেছে। ভোটাররা ভোট কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছেন। বাড়ছে প্রার্থীদের সমর্থকদের ভিড়। এ ছাড়া ডিআরইউ এলাকাজুড়ে প্রার্থীদের পোস্টারে ছেয়ে গেছে।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নির্বাচনে সভাপতির পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন তিনজন। তারা হলেন- সাবেক সভাপতি মুরসালীন নোমানী, বর্তমান সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক কবির আহমেদ খান।
সাধারণ সম্পাদকের পদের জন্য প্রার্থী রয়েছেন ছয়জন, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক জামিউল আহসান সিপু ও আরাফাত দাড়িয়া, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আফজাল বারী, শেখ মুহাম্মদ জামাল হোসাইন (শেখ জামিল) ও মাইনুল হাসান সোহেল এবং সাবেক কার্যনির্বাহী সদস্য মহিউদ্দিন।
যুগ্ম সম্পাদকের পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন পাঁচজন, ফারুক খান, কামাল মোশারেফ, মঈনুল আহসান, নয়ন মুরাদ ও পবন আহমেদ।
অর্থ সম্পাদক পদের বিপরীতে প্রার্থী রয়েছেন মো. জাকির হোসাইন ও সাখাওয়াত হোসেন সুমন।
সাংগঠনিক সম্পাদকের পদে প্রার্থী আবদুল হাই তুহিন ও সাইফুল ইসলাম। দফতর সম্পাদক পদে রয়েছেন কাওসার আজম ও রফিক রাফি।
নারী বিষয়ক সম্পাদক পদের জন্য প্রার্থী হয়েছেন মরিয়ম মনি (সেঁজুতি) ও রোজিনা রোজী।