সোনালী রাজশাহী ডেস্ক : বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার থালতা মাঝগ্রাম ইউনিয়নের ছোট চাঙ্গুইর গ্রামের মুনিম হোসেন (৪) নামের শিশু হত্যা মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত আসামি হলেন, ওই গ্রামের আনসার আলী প্রামানিকের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২০)।
জানা গেছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মুনিম বাড়ি থেকে খেলার জন্য বেরিয়ে যায়। মুনিমকে খাওয়ানোর জন্য মা-বোন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় ৫০০ গজ দুরে ভরাট পরিত্যক্ত মলত্যাগের কুয়ার মধ্য বড় বোন তাবাসসুম মুনিমের পা দেখে চিৎকার করেন। পরে প্রতিবেশীরা এসে মৃত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় মুনিমের শরীর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওই ভরাট কুয়ায় তার লাশ রেখে বিভিন্ন লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।
নন্দীগ্রাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এটি একটি ক্লুলেস হত্যা ছিল। বাদীর প্রতিবেশী আনসার আলীর ছেলে আমিনুল তার আগের ক্ষোভ থেকে ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আমিনুলদের সঙ্গে প্রতিবেশী আশরাফদের বিভিন্ন বিষয়ে পারিবারিক বিরোধ ছিল। মুনিমের বাবা ইদ্রিস আলী আশরাফদের পক্ষে থাকার কারণে আমিনুল ইসলাম ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে মুনিমকে হত্যা করে। এ হত্যার সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে
গ্রেফতারকৃত আসামি হলেন, ওই গ্রামের আনসার আলী প্রামানিকের ছেলে আমিনুল ইসলাম (২০)।
জানা গেছে, ১৫ ফেব্রুয়ারি সকাল ৮টার দিকে মুনিম বাড়ি থেকে খেলার জন্য বেরিয়ে যায়। মুনিমকে খাওয়ানোর জন্য মা-বোন খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় ৫০০ গজ দুরে ভরাট পরিত্যক্ত মলত্যাগের কুয়ার মধ্য বড় বোন তাবাসসুম মুনিমের পা দেখে চিৎকার করেন। পরে প্রতিবেশীরা এসে মৃত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে। এসময় মুনিমের শরীর ও মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল। ওই ভরাট কুয়ায় তার লাশ রেখে বিভিন্ন লতাপাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছিল।
নন্দীগ্রাম থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, এটি একটি ক্লুলেস হত্যা ছিল। বাদীর প্রতিবেশী আনসার আলীর ছেলে আমিনুল তার আগের ক্ষোভ থেকে ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রকৃতপক্ষে আমিনুলদের সঙ্গে প্রতিবেশী আশরাফদের বিভিন্ন বিষয়ে পারিবারিক বিরোধ ছিল। মুনিমের বাবা ইদ্রিস আলী আশরাফদের পক্ষে থাকার কারণে আমিনুল ইসলাম ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে মুনিমকে হত্যা করে। এ হত্যার সঙ্গে আর কেউ জড়িত থাকলে তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে