ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম ::
গোদাগাড়ীতে ১৫০ গ্রাম হিরোইনসহ একজন গ্রেফতার বর্তমান সমাজে মারাত্মক এক ব্যাধির নাম ইভটিজিং বরিশাল ও খুলনা দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনে  বিজয় নৌকার প্রার্থী খুলনা ও বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু রাজশাহী শ্রীরামপুরে পদ্মা নদীতে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হওয়া দুই কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার অসহায় বৃদ্ধা আলেয়া পেলেন চোখ অপারেশনের টাকা তীব্র তাপপ্রবাহের পর গোদাগাড়ীতে দেখা মিললো সস্তির বৃষ্টি প্রখ্যাত রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী বনানী ঘোষ মারা গেছেন দেড় কোটি টাকা মূল্যের ১৫টি স্বর্ণের বারসহ এক যুবক গ্রেপ্তার নির্বাচনে অনিয়ম ও প্রভাব সৃষ্টি করলে ভোট বন্ধ করতে বাধ্য হবে: সিইসি

রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলায় আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

সোনালী রাজশাহী ডেস্ক : রাজশাহী জেলার ৭২টি ইউনিয়নে ব্যাপক পরিসরে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বিএনপির আন্দোলন কখনো সফল হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।

আজ শনিবার বিকেলে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইউনিয়ন পর্যায়ে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।

এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের জনগণের দল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই মানুষের কল্যান হয়, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। আর বিএনপি কখনোই মানুষের কল্যান চায় না। সেই কারণে অযৌক্তিক দাবিতে আন্দোলনের নামে সারাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে বিএনপি। তাদের আন্দোলন ও অপচেষ্টা কখনো সফল হবে না। আন্দোলনের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চাইলে বিএনপিকে দাতভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে।’

বিএনপির আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নেই জানিয়ে খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণের প্রশ্নই ওঠে না। সরকারর পতনের অগণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে সাধারণ মানুষ থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। জনগণ বিএনপির কর্মসূচিতে প্রত্যাখান করেছে।’

উল্লেখ্য, রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলার ৭২টি ইউনিয়নে ব্যাপক পরিসরে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শান্তি সমাবেশে জেলা আওয়ামী লীগ, উপজেলা আওয়ামী লীগ, পৌর ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা ও জনসাধারণ অংশ নেন। রাজশাহী জেলার শান্তি সমাবেশের দায়িত্বে ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও সদস্য বেগম আখতার জাহান।

শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়ন করছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের সর্বক্ষেত্রে আজ উন্নয়ন দৃশ্যমান। আমরা নিজস্ব অর্থে বিশ্বের বিস্ময় পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি। ঢাকায় মেট্রোরেল চালু হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ প্রায় শেষ পর্যায়ে। ঈশ্বরদীর রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে। এভাবে বাংলাদেশ যখন দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন দেশের অগ্রযাত্রাকে রুখতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করছে বিএনপি-জামায়াত। তাদের চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র কোনো দিন সফল হবে না। বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রাকে কেউ রুখতে পারবে না।

এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন আরো বলেন, গত ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে বিএনপির সেমি-ফাইনাল এবং ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় ফাইনাল- তাদের এই দুটিই সমাবেশ টোটালি ফ্লপ হয়েছে। রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠে সমাবেশে ১০ থেকে ১৫ হাজারের বেশি লোক তারা আনতে পারেনি। মানুষ আসার কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। আর গত ২৯ জানুয়ারি সেই মাদ্রাসা মাঠে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশাল জনসভায় লাখ লাখ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। শুধু জনসভাস্থল নয়, পুরো শহর লোকে লোকারণ্যে পরিণত হয়। এ থেকেই বোঝা যায়, রাজশাহী এখন আওয়ামী লীগের ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে।

বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকার দাবির প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, দেশের সবোর্চ আদালত থেকে রায় হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দরকার নেই। ভারত, ইংল্যান্ড সহ বিশ্বের উন্নত দেশে ক্ষমতাসীন সরকার বহাল থেকে নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেইভাবে নির্বাচন হবে। আগামী নির্বাচনে বিএনপি যদি না আসে তাহলে বিএনপিকে তার খেসরাত দিতে হবে।

আগামী নির্বাচনেও জনগণ নৌকার পক্ষে রায় দেবে জানিয়ে রাসিক মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের মানুষ ভালো আছে, সুখে আছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও জনগণ নৌকার পক্ষে রায় দেবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও প্রধানমন্ত্রী হয়ে বাংলাদেশকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।’ ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ধনী ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হবে।

শান্তি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য বেগম আখতার জাহান, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অনিল কুমার সরকার, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ দারা, রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সংসদ সদস্য ডা. মনসুর রহমান, পুঠিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার রহিম কনক, পুঠিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম হিরা বাচ্চু সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

#বাংলাদেশ #আওয়ামীলীগ #শান্তিসমাবেশ #রাজশাহী

ট্যাগস

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

গোদাগাড়ীতে ১৫০ গ্রাম হিরোইনসহ একজন গ্রেফতার

রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলায় আওয়ামী লীগের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ১১:০৭:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

সোনালী রাজশাহী ডেস্ক : রাজশাহী জেলার ৭২টি ইউনিয়নে ব্যাপক পরিসরে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত

বিএনপির আন্দোলন কখনো সফল হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।

আজ শনিবার বিকেলে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইউনিয়ন পর্যায়ে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।

এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের জনগণের দল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই মানুষের কল্যান হয়, মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়। আর বিএনপি কখনোই মানুষের কল্যান চায় না। সেই কারণে অযৌক্তিক দাবিতে আন্দোলনের নামে সারাদেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে বিএনপি। তাদের আন্দোলন ও অপচেষ্টা কখনো সফল হবে না। আন্দোলনের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করতে চাইলে বিএনপিকে দাতভাঙ্গা জবাব দেওয়া হবে।’

বিএনপির আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নেই জানিয়ে খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণের প্রশ্নই ওঠে না। সরকারর পতনের অগণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে সাধারণ মানুষ থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। জনগণ বিএনপির কর্মসূচিতে প্রত্যাখান করেছে।’

উল্লেখ্য, রাজশাহী জেলার ৯টি উপজেলার ৭২টি ইউনিয়নে ব্যাপক পরিসরে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শান্তি সমাবেশে জেলা আওয়ামী লীগ, উপজেলা আওয়ামী লীগ, পৌর ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মীরা ও জনসাধারণ অংশ নেন। রাজশাহী জেলার শান্তি সমাবেশের দায়িত্বে ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ও সদস্য বেগম আখতার জাহান।

শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়ন করছেন তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের সর্বক্ষেত্রে আজ উন্নয়ন দৃশ্যমান। আমরা নিজস্ব অর্থে বিশ্বের বিস্ময় পদ্মা সেতু নির্মাণ করেছি। ঢাকায় মেট্রোরেল চালু হয়েছে। কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল নির্মাণ প্রায় শেষ পর্যায়ে। ঈশ্বরদীর রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মিত হচ্ছে। এভাবে বাংলাদেশ যখন দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন দেশের অগ্রযাত্রাকে রুখতে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত করছে বিএনপি-জামায়াত। তাদের চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র কোনো দিন সফল হবে না। বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রাকে কেউ রুখতে পারবে না।

এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন আরো বলেন, গত ৩ ডিসেম্বর রাজশাহীতে বিএনপির সেমি-ফাইনাল এবং ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় ফাইনাল- তাদের এই দুটিই সমাবেশ টোটালি ফ্লপ হয়েছে। রাজশাহীর মাদ্রাসা মাঠে সমাবেশে ১০ থেকে ১৫ হাজারের বেশি লোক তারা আনতে পারেনি। মানুষ আসার কোনো কারণ খুঁজে পায়নি। আর গত ২৯ জানুয়ারি সেই মাদ্রাসা মাঠে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশাল জনসভায় লাখ লাখ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে। শুধু জনসভাস্থল নয়, পুরো শহর লোকে লোকারণ্যে পরিণত হয়। এ থেকেই বোঝা যায়, রাজশাহী এখন আওয়ামী লীগের ঘাঁটিতে পরিণত হয়েছে।

বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকার দাবির প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, দেশের সবোর্চ আদালত থেকে রায় হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দরকার নেই। ভারত, ইংল্যান্ড সহ বিশ্বের উন্নত দেশে ক্ষমতাসীন সরকার বহাল থেকে নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমে যেভাবে নির্বাচন হয়, বাংলাদেশেও সেইভাবে নির্বাচন হবে। আগামী নির্বাচনে বিএনপি যদি না আসে তাহলে বিএনপিকে তার খেসরাত দিতে হবে।

আগামী নির্বাচনেও জনগণ নৌকার পক্ষে রায় দেবে জানিয়ে রাসিক মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশের মানুষ ভালো আছে, সুখে আছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও জনগণ নৌকার পক্ষে রায় দেবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও প্রধানমন্ত্রী হয়ে বাংলাদেশকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।’ ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ধনী ও স্মার্ট বাংলাদেশে পরিণত হবে।

শান্তি সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সদস্য বেগম আখতার জাহান, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অনিল কুমার সরকার, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াদুদ দারা, রাজশাহী-৫ (পুঠিয়া-দুর্গাপুর) আসনের সংসদ সদস্য ডা. মনসুর রহমান, পুঠিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহরিয়ার রহিম কনক, পুঠিয়া উপজেলা চেয়ারম্যান জিএম হিরা বাচ্চু সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

#বাংলাদেশ #আওয়ামীলীগ #শান্তিসমাবেশ #রাজশাহী