- সমবায় সমিতি আইন, ২০০২ (সংশোধিত) অনুযায়ী ব্যাংকিং কার্যক্রম জিপিএস, এফডিআর সঞ্চয়পত্র সেভিং হিসাব খুলে কোনো ক্রমেই গ্রাহকদের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করা যাবে না।
দৃষ্টি সঞ্চয় ঋণদানকারী’ সমবায় সমিতি নামে একটি এনজিওর বিরুদ্ধে গ্রাহকদের কাছ থেকে আনুমানিক ৩০ কোটি টাকা আদায় করে পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
সমবায় সমিতি আইন, ২০০২ (সংশোধিত) অনুযায়ী ব্যাংকিং কার্যক্রম জিপিএস, এফডিআর সঞ্চয়পত্র সেভিং হিসাব খুলে কোনো ক্রমেই গ্রাহকদের কাছ থেকে আমানত সংগ্রহ করা যাবে না। অথচ এখানে এসব নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ক্ষুদ্রঋণের নামে গ্রামের সহজ-সরল লোকের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকার আমানত আদায় করা হয়েছে।
আমানতকারীদের টাকা না দিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই অফিসে তালা ঝুলিয়ে লাপাত্তা হয়ে যায় এনজিও কর্তৃপক্ষ। গ্রাহকদের চোখ ফাঁকি দিয়ে হঠাৎ এনজিওর মালিক অফিসে প্রবেশ করতে দেখামাত্র বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা অফিস ঘেরাও করে তাকে অবরুদ্ধ করে রাখে। জানমালের নিরাপত্তার ভয়ে ঐ মালিক ভেতর থেকে কক্ষের দরজা বন্ধ করে দেন। মঙ্গলবার সকালে সিংগাইর উপজেলার জামির্ত্তা ইউনিয়নের মধুরচর গ্রামে এমনটি ঘটে। পরে শান্তিপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই আব্দুস সালাম সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে এনজিওর মালিককে উদ্ধার করে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়ার আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি শান্ত