সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ চত্বরে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপত্তার স্বার্থে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৮ দিন ধরে স্মৃতিসৌধ এলাকায় দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ১৬ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর উন্মুক্ত করে দেয়া হবে জাতীয় স্মৃতিসৌধ।
এভাবেই ধোয়ামোছার কাজে কর্মব্যস্ত সময় পার করছেন জাতীয় স্মৃতিসৌধের দিনমজুররা। দম ফেলার ফুসরত নেই সাভার গণপূর্ত বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদেরও। প্রায় দীর্ঘ ২ মাস ধরে বাগান মালীরা যেভাবে মাঠের ঘাস ও গাছ কেটে-ছেঁটে সৌন্দর্য বর্ধনের কাজ করে যাচ্ছেন, ঠিক তেমনি ফুলের বাগান ও গাছপালাকে তরতাজা রাখতে নিয়মিত যত্ন নিচ্ছেন পরিচর্যাকারীরা। মূল ফটক থেকে শহীদ বেদী পর্যন্ত রক্তিম লাল ইটগুলোর খাঁচে খাঁচে তুলির মাধ্যমে সাদা রঙের ছোঁয়া যেন শুভ্রতা ছড়াচ্ছে।
বিজয় দিবসের এক দিনের আনুষ্ঠানিকতার জন্য দীর্ঘ ২ মাস ধরে প্রায় দেড় শতাধিক নানা শ্রেণির শ্রমিকরা সৌধ চত্বরে দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছেন। মালী, মিস্ত্রি, পেইন্টার, আলোকসজ্জা ও সিসিটিভি স্থাপনের কাজ সম্পন্ন করেছেন স্ব-স্ব বিভাগের কর্মচারীরা। তবে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতির প্রাক্কালে নিরাপত্তা ও পরিচ্ছন্নতার জন্য ৮ দিন সৌধ এলাকায় সাধারণ দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত করা হয়েছে।