বিদায় ২০২৩, স্বাগত ২০২৪। গোটা বিশ্ব্যে শুরু হয়ে গেছে নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার পালা। নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড শহরের কেন্দ্রস্থলে স্কাই টাওয়ারের ঝুলন্ত ঘড়ির মিনিটের কাটার মত সারা বিশ্বের মানুষ তাকিয়ে ছিলো ঘড়ির সময়ের দিকে।
১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গে নতুন বছরকে স্বাগত জানিয়ে উৎসবে মেতে ওঠে মানুষ। আতশবাজির বর্ণিল ছটায় বিভিন্ন রঙে আলোকিত হয়ে ওঠতে শুরু করলো আকাশ।
নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে চোখ ধাঁধানো আয়োজন শুরু হয় দেশে, দেশে। মধ্যরাতে শুরু হয় একের পর এক আতশবাজির ঝলকানি। এসময় রঙিন আলোয় ভরে যায় বড় শহরগুলো। উৎসবমুখর পরিবেশে আনন্দের মধ্য দিয়ে খ্রিস্টীয় নতুন বছরকে স্বাগত জানান সর্বস্তরের মানুষ। বিদায়ী বছরের দুঃখ-বেদনা ভুলে নতুন আশায় ২০২৪ সালকে স্বাগত জানান। পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ধীরে ধীরে ২০২৩ সালকে বিদায় এবং ২০২৪ সালকে বরণ করে নেবে পুরো বিশ্ব।
এবারও এশিয়া, ইউরোপ, আমেরিকার দেশগুলোর মথ নতুন বছরকে বরণ করেছে বাংলাদেশ। নতুন বছরে সরকারী ও বেসরকারি বিভিন্ন অফিস ও নানা সংগঠনও প্রতিবছর তাদের প্রিয়জনদের বরণ করে নিয়ে থাকেন। দিনটিকে তারা বিদায়ী বছরের সফলতা ও ব্যর্থতাকে পুনর্বিবেচনা করে এবং নতুন বছরে নতুন লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য পরিকল্পনা করে। একই সঙ্গে তারা নতুন বছরে অসম্পূর্ণ কাজগুলোকে সম্পন্ন করার প্রয়োজন সে কাজগুলোকে চিহ্নিত করে।
দেশের অবকাঠামো, অর্থনীতি, কৃষি, আইটি খাতে ব্যাপক উন্নয়ন এবং মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা লাভ করাসহ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়নের জন্য ২০২৩ সালকে বাংলাদেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বছর হিসেবে দেখা হচ্ছে।