রাবি প্রতিনিধি: গাজায় গণহত্যা এবং ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত মানুষের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে রাবিতে অনশনে বসেছে ‘রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফ্রেন্ডস অফ পেলেস্টাইন’ ক্লাব।
আজ বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০ টায় জোহা চত্বরে তারা এই কর্মসূচি পালন করেন। অনশন চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। অনশন কর্মসূচিতে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন বলেন,গাজায় যে গণহত্যা চলছে তার ফলে সেখানে খাবারের সংকট এবং চিকিৎসার অভাবে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে এবং সেখানে যে দুর্বিক্ষ নেমে এসেছে তা আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে।
আমরা চাই দ্রুত এই ইজরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হোক এবং খাবের যে রেস্ট্রিকশন অর্থাৎ বাহির থেকে খাবার আসতে না দেওয়া তা যেন বন্ধ হয়। বাংলাদেশে থেকে আমাদের তেমন কিছুই করার নেই তবুও আমরা মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতি ও ইজরায়েলের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছি।
আরবি বিভাগের অধ্যাপক ইফতেখাউর আলম মাসুদ বলেন,সারা বিশ্বের মানবতাবাদী মানুষেরা ইজরায়েলি জায়ান্টবাদি নীতি প্রত্যাখ্যান করছে,তবুও ফিলিস্তিনে ইজরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হচ্ছে না। প্রতি বছরই রোজা আসলে তাদের আক্রমণাত্বক ভঙ্গি বেড়ে যায়।আমরা এখান থেকে কিছুই করতে পারবোনা কিন্তু আমাদের হৃদয়ের তারনা থেকে মানবতা বিরোধী এই অপকর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান করছি। আন্তর্জাতিক কূট রাজনৈতিক কারণে কিছু রাষ্ট্র ইজরায়েলের পক্ষ নিলেও অধিকাংশ রাষ্ট্র ইজরায়েলের অপকর্মের নিন্দা জানাচ্ছে। ইজরায়েলের এই নিকৃষ্ট কর্মকান্ডকে সরাসরি সমর্থন করে এমন রাষ্ট্র কমই পাওয়া যাবে। যারা এই কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে তা কোনো রাষ্ট্রই হতে পারেনা,যতই গণতন্ত্রের কথা বলুক না কেন প্রকৃতপক্ষে তারা মানবতা বিরুধী।
অর্থনীতি বিভাগের ২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মনিমুল হক বলেন,জায়ান্টবাদি নীতির নামে ফিলিস্তিনে যে গণহত্যা চালানো হচ্ছে তা আমরা কখনোই সমর্থন করিনা।আমরা এই জায়ান্টবাদিদের বিরুদ্ধে, তাদের এই নিকৃষ্ট অপকর্মের বিরুদ্ধে।
এছাড়াও এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন,প্রকৌশল(অবসরপ্রাপ্ত) সাঈদুর রহলাম চৌধুরী এবং অর্থনীতি বিভাগের ২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো:মোকাররম হোসাইন,২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তৌফিকুল ইসলাম ও ২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী গোলাম শাহরিয়ার মেহেদি।
আজ বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০ টায় জোহা চত্বরে তারা এই কর্মসূচি পালন করেন। অনশন চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। অনশন কর্মসূচিতে অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দিন বলেন,গাজায় যে গণহত্যা চলছে তার ফলে সেখানে খাবারের সংকট এবং চিকিৎসার অভাবে অনেক মানুষ মারা যাচ্ছে এবং সেখানে যে দুর্বিক্ষ নেমে এসেছে তা আমাদের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে।
আমরা চাই দ্রুত এই ইজরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হোক এবং খাবের যে রেস্ট্রিকশন অর্থাৎ বাহির থেকে খাবার আসতে না দেওয়া তা যেন বন্ধ হয়। বাংলাদেশে থেকে আমাদের তেমন কিছুই করার নেই তবুও আমরা মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতি ও ইজরায়েলের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছি।
আরবি বিভাগের অধ্যাপক ইফতেখাউর আলম মাসুদ বলেন,সারা বিশ্বের মানবতাবাদী মানুষেরা ইজরায়েলি জায়ান্টবাদি নীতি প্রত্যাখ্যান করছে,তবুও ফিলিস্তিনে ইজরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হচ্ছে না। প্রতি বছরই রোজা আসলে তাদের আক্রমণাত্বক ভঙ্গি বেড়ে যায়।আমরা এখান থেকে কিছুই করতে পারবোনা কিন্তু আমাদের হৃদয়ের তারনা থেকে মানবতা বিরোধী এই অপকর্মের বিরুদ্ধে অবস্থান করছি। আন্তর্জাতিক কূট রাজনৈতিক কারণে কিছু রাষ্ট্র ইজরায়েলের পক্ষ নিলেও অধিকাংশ রাষ্ট্র ইজরায়েলের অপকর্মের নিন্দা জানাচ্ছে। ইজরায়েলের এই নিকৃষ্ট কর্মকান্ডকে সরাসরি সমর্থন করে এমন রাষ্ট্র কমই পাওয়া যাবে। যারা এই কর্মকাণ্ডকে সমর্থন করে তা কোনো রাষ্ট্রই হতে পারেনা,যতই গণতন্ত্রের কথা বলুক না কেন প্রকৃতপক্ষে তারা মানবতা বিরুধী।
অর্থনীতি বিভাগের ২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মনিমুল হক বলেন,জায়ান্টবাদি নীতির নামে ফিলিস্তিনে যে গণহত্যা চালানো হচ্ছে তা আমরা কখনোই সমর্থন করিনা।আমরা এই জায়ান্টবাদিদের বিরুদ্ধে, তাদের এই নিকৃষ্ট অপকর্মের বিরুদ্ধে।
এছাড়াও এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন,প্রকৌশল(অবসরপ্রাপ্ত) সাঈদুর রহলাম চৌধুরী এবং অর্থনীতি বিভাগের ২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মো:মোকাররম হোসাইন,২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তৌফিকুল ইসলাম ও ২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী গোলাম শাহরিয়ার মেহেদি।