রাজশাহী: রাজশাহীতে শীতের বিদায় বেলায় বেড়েছে ভাইরাস জ্বর। এর সাথে দেখা দিচ্ছে শরীরে ব্যাথা , কাশি ও ঠান্ডার প্রকোপ। এতে একই পরিবারের অনেকে আক্রান্ত হচ্ছেন। সব বয়সী মানুষই ভুগছেন এসব রোগে। তবে শিশু ও বয়স্করা ভুগছেন বেশি।
এ অবস্থায় জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা ও শরীরব্যথা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার পাশাপাশি শিশু ও বয়স্কদের বাড়তি যত্ন নিতে বলেছেন চিকিৎসকরা।
চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের ভাষ্যমতে, শীতের বিদায় বেলায় দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান বাড়ছে। এর মধ্যে হঠাৎ বৃষ্টিও ঝরছে। এ কারণে সিজনাল ফ্লু এবং ভাইরাসজনিত জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে। জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, শরীরব্যথা প্রভৃতি হাঁচি-কাশির মাধ্যমে একজন থেকে অন্যজনে ছড়াচ্ছে। সাধারণত তিন থেকে সাত দিন জ্বর, সর্দি ও কাশির তীব্রতা থাকছে। কাজেই এই সময়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টদের ভাষ্যমতে, আবহওয়া পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা নিয়ে রোগীরা রাজশাহী রামেক হাসপাতালে আসছেন। এ কারণে সপ্তাহখানেক ধরে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা আগের চেয়ে বেড়েছে।
আবহাওয়ার পরিবর্তনের সময় ফ্লু-এর প্রকোপ বাড়ে। এবারও বেড়েছে। রাজশাহীতে অল্প কয়েকদিনের ব্যবধানে দুবার বৃষ্টি হয়েছে। এতে রোগের প্রকোপ বৃদ্ধির শঙ্কা বেড়ে যায়। কাজেই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ এবং যাদের অ্যাজমা, হাঁপানি, ব্রঙ্কিওলাইটিস ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, তাদের বেশি সতর্ক থাকতে হবে। এ সময়টাই ফলমূলসহ গরম খাবার বেশি খেতে হবে। শরীরে শক্তি জোগায় এমন খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। আর জটিলতা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে।
চিকিৎসকরা বলছেন তিন দিনের বেশি জ্বর থাকলে অবহেলা করা উচিত নয়, এসময় পরীক্ষা করানো উচিত। যেহেতু এখন আবার নতুন করে করোনা হাতছানি দিচ্ছে। এছাড়া ডেঙ্গুও পুরোপুরি যায়নি। বিশেষত, শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি রোগীদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া উচিত ।
এ অবস্থায় জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা ও শরীরব্যথা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার পাশাপাশি শিশু ও বয়স্কদের বাড়তি যত্ন নিতে বলেছেন চিকিৎসকরা।
চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের ভাষ্যমতে, শীতের বিদায় বেলায় দিন ও রাতের তাপমাত্রার ব্যবধান বাড়ছে। এর মধ্যে হঠাৎ বৃষ্টিও ঝরছে। এ কারণে সিজনাল ফ্লু এবং ভাইরাসজনিত জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে। জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, শরীরব্যথা প্রভৃতি হাঁচি-কাশির মাধ্যমে একজন থেকে অন্যজনে ছড়াচ্ছে। সাধারণত তিন থেকে সাত দিন জ্বর, সর্দি ও কাশির তীব্রতা থাকছে। কাজেই এই সময়ে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।
স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্টদের ভাষ্যমতে, আবহওয়া পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন শারীরিক জটিলতা নিয়ে রোগীরা রাজশাহী রামেক হাসপাতালে আসছেন। এ কারণে সপ্তাহখানেক ধরে হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা আগের চেয়ে বেড়েছে।
আবহাওয়ার পরিবর্তনের সময় ফ্লু-এর প্রকোপ বাড়ে। এবারও বেড়েছে। রাজশাহীতে অল্প কয়েকদিনের ব্যবধানে দুবার বৃষ্টি হয়েছে। এতে রোগের প্রকোপ বৃদ্ধির শঙ্কা বেড়ে যায়। কাজেই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ এবং যাদের অ্যাজমা, হাঁপানি, ব্রঙ্কিওলাইটিস ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে, তাদের বেশি সতর্ক থাকতে হবে। এ সময়টাই ফলমূলসহ গরম খাবার বেশি খেতে হবে। শরীরে শক্তি জোগায় এমন খাবার খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। আর জটিলতা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে।
চিকিৎসকরা বলছেন তিন দিনের বেশি জ্বর থাকলে অবহেলা করা উচিত নয়, এসময় পরীক্ষা করানো উচিত। যেহেতু এখন আবার নতুন করে করোনা হাতছানি দিচ্ছে। এছাড়া ডেঙ্গুও পুরোপুরি যায়নি। বিশেষত, শিশু, বয়স্ক ব্যক্তি রোগীদের বিষয়ে আরও সচেতন হওয়া উচিত ।