নিউজ ডেস্ক : কা রাগার থেকে হাসিমুখে বের হন ‘জল্লাদ’ শাহজাহান কারাগারে ফাঁসির দড়ি টানা আলোচিত ‘জল্লাদ’ শাহজাহান মুক্তি পেয়েছেন। রোববার (১৮ জুন) বেলা ১১টা ৪৭ মিনিটে কারাগার থেকে বের হন শাহজাহান।
এসময় তার গায়ে ছিল সাদা শার্ট-প্যান্ট, হাতে ছিল কালো রঙের একটি ব্যাগ। কারাগারের গেট থেকে হাসিমুখে বের হন শাহজাহান। তিনি বের হওয়ার সময় তার আশপাশে প্রায় ১০ থেকে ১৫ জন কারারক্ষীও ছিলেন। বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার প্রথম মুহূর্তে কেঁদে ফেলেন শাহজাহান।
এরপর একে একে শাহজাহান তার কারাগারে থাকার অভিজ্ঞতা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় জল্লাদ শাহজাহান বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলাম। তাই আমার কোনো বাড়িঘর বা কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করছি তিনি যেন আমাকে বাসস্থান ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেন, যেন বাকি জীবন আমি সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে পারি।’ ২৬ আসামিকে ফাঁসি দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে জল্লাদ শাহজাহান বলেন, ‘আমি বিচারপ্রক্রিয়া শেষে কারাগারে সাজাভোগ করছিলাম। তাই কারাগারে নিয়ম অনুযায়ী সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের কোনো না কোনো কাজ করতে হয়। আমি একটু সাহসী ছিলাম বলে আমাকে জল্লাদের কাজে নিয়োগ করা হয়। কারাগার থেকে বের হওয়ার পর তিনি এখন কোথায় যাবেন প্রশ্ন করা হলে জল্লাদ শাহজাহান বলেন, ‘আমার কোনো বাড়িঘর নেই। শুনেছি আমার এক বোন ও ভাগিনা আছে। তবে তাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়নি। কারাগারে পূর্বপরিচিত কিছু লোকজনের সঙ্গে আমি এখন নর্দ্দা যাচ্ছি।
এসময় তার গায়ে ছিল সাদা শার্ট-প্যান্ট, হাতে ছিল কালো রঙের একটি ব্যাগ। কারাগারের গেট থেকে হাসিমুখে বের হন শাহজাহান। তিনি বের হওয়ার সময় তার আশপাশে প্রায় ১০ থেকে ১৫ জন কারারক্ষীও ছিলেন। বের হওয়ার সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার প্রথম মুহূর্তে কেঁদে ফেলেন শাহজাহান।
এরপর একে একে শাহজাহান তার কারাগারে থাকার অভিজ্ঞতা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় জল্লাদ শাহজাহান বলেন, ‘আমি দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলাম। তাই আমার কোনো বাড়িঘর বা কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নেই। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করছি তিনি যেন আমাকে বাসস্থান ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেন, যেন বাকি জীবন আমি সুখে-শান্তিতে বসবাস করতে পারি।’ ২৬ আসামিকে ফাঁসি দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে জল্লাদ শাহজাহান বলেন, ‘আমি বিচারপ্রক্রিয়া শেষে কারাগারে সাজাভোগ করছিলাম। তাই কারাগারে নিয়ম অনুযায়ী সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের কোনো না কোনো কাজ করতে হয়। আমি একটু সাহসী ছিলাম বলে আমাকে জল্লাদের কাজে নিয়োগ করা হয়। কারাগার থেকে বের হওয়ার পর তিনি এখন কোথায় যাবেন প্রশ্ন করা হলে জল্লাদ শাহজাহান বলেন, ‘আমার কোনো বাড়িঘর নেই। শুনেছি আমার এক বোন ও ভাগিনা আছে। তবে তাদের সঙ্গে আমার দেখা হয়নি। কারাগারে পূর্বপরিচিত কিছু লোকজনের সঙ্গে আমি এখন নর্দ্দা যাচ্ছি।