নিউজ ডেস্ক: আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারাধীন মামলার দুইজন পলাতক আসামি গ্রেফতার । ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতা বিরোধী অপরাধ সংঘটনের দায়ে অভিযুক্ত দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে চারঘাট থানা পুলিশ।
শনিবার (২৪জুন ) রাত ১.০০ ঘটিকায় চারঘাট থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং এসআই মোঃ সোহাইল আহমেদদের নেতৃত্বে চারঘাট থানার একটি চৌকস টিম
পুলিশ সুপার, রাজশাহী জনাব এ বি এম মাসুদ হোসেন, বিপিএম (বার) এর নির্দেশনায় এবং নিখুঁত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতা বিরোধী অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে চারঘাট মডেল থানায় দায়েরকৃত মামলা নং-১৩ তারিখ ০৯-৪-২০০৯ খ্রিঃ ধারা ৩০২/২০১/১০৯/৩৪ পেনাল কোড এর এজাহারনামীয় পলাতক আসামি ১। মফিজ উদ্দিন (৭৫), পিতা—মৃত হাবিল উদ্দিন, এবং ২। খেতাব (৮০), পিতা—মৃত মকছেন খোরা, উভয় সাং—কালুহাটি, থানা—চারঘাট, জেলা—রাজশাহীদের গ্রেফতার করেছে।
মামলা রুজুর পর থেকে তারা দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিল। আটক ব্যক্তিদ্বয়ের মধ্যে খেতাব এলাকায় কুখ্যাত রাজাকার হিসেবে পরিচিত এবং ১৯৭১ সালে চারঘাট থানা এবং সংলগ্ন এলাকায় গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত। আসামিদ্বয়কে রাজশাহীর বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুানালে হস্তান্তর করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আটক রাজাকার খেতাব এবং মফিজের নৃশংসতার কিছু বর্ণনা:
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন চারঘাট থানা এবং সংলগ্ন এলাকায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সহযোগিতায় রাজাকার খেতাব, মফিজ এবং তাদের অন্যান্য সহযোগীরা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কারণে এরা অনেকের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছিল এবং নৃশংসভাবে মুক্তিকামী মানুষকে হত্যা করেছিল। উপরে উল্লেখিত মামলার বাদী চারঘাট থানার কালুহাটি গ্রামের গোলাম হোসেনের পিতা শহিদ রওশন আলী সরকার এবং পাশ^র্বর্তী রোস্তমপুর গ্রামের কলিম উদ্দিনকে এদের সহযোগিতায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী আটক করে বিবস্ত্র করে গাড়ির পিছনে বেঁধে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। এর পাশাপাশি বাদী এবং তাদের প্রতিবেশী অনেকের বাড়িঘর আগুনে পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল।
শনিবার (২৪জুন ) রাত ১.০০ ঘটিকায় চারঘাট থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন এবং এসআই মোঃ সোহাইল আহমেদদের নেতৃত্বে চারঘাট থানার একটি চৌকস টিম
পুলিশ সুপার, রাজশাহী জনাব এ বি এম মাসুদ হোসেন, বিপিএম (বার) এর নির্দেশনায় এবং নিখুঁত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতা বিরোধী অপরাধ সংঘটনের অভিযোগে চারঘাট মডেল থানায় দায়েরকৃত মামলা নং-১৩ তারিখ ০৯-৪-২০০৯ খ্রিঃ ধারা ৩০২/২০১/১০৯/৩৪ পেনাল কোড এর এজাহারনামীয় পলাতক আসামি ১। মফিজ উদ্দিন (৭৫), পিতা—মৃত হাবিল উদ্দিন, এবং ২। খেতাব (৮০), পিতা—মৃত মকছেন খোরা, উভয় সাং—কালুহাটি, থানা—চারঘাট, জেলা—রাজশাহীদের গ্রেফতার করেছে।
মামলা রুজুর পর থেকে তারা দীর্ঘদিন আত্মগোপনে ছিল। আটক ব্যক্তিদ্বয়ের মধ্যে খেতাব এলাকায় কুখ্যাত রাজাকার হিসেবে পরিচিত এবং ১৯৭১ সালে চারঘাট থানা এবং সংলগ্ন এলাকায় গণহত্যার দায়ে অভিযুক্ত। আসামিদ্বয়কে রাজশাহীর বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুানালে হস্তান্তর করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
আটক রাজাকার খেতাব এবং মফিজের নৃশংসতার কিছু বর্ণনা:
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন চারঘাট থানা এবং সংলগ্ন এলাকায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সহযোগিতায় রাজাকার খেতাব, মফিজ এবং তাদের অন্যান্য সহযোগীরা ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা এবং আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কারণে এরা অনেকের বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছিল এবং নৃশংসভাবে মুক্তিকামী মানুষকে হত্যা করেছিল। উপরে উল্লেখিত মামলার বাদী চারঘাট থানার কালুহাটি গ্রামের গোলাম হোসেনের পিতা শহিদ রওশন আলী সরকার এবং পাশ^র্বর্তী রোস্তমপুর গ্রামের কলিম উদ্দিনকে এদের সহযোগিতায় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী আটক করে বিবস্ত্র করে গাড়ির পিছনে বেঁধে নৃশংসভাবে হত্যা করেছিল। এর পাশাপাশি বাদী এবং তাদের প্রতিবেশী অনেকের বাড়িঘর আগুনে পুড়িয়ে নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল।