সোনালী রাজশাহী ডেস্ক: রাসিকের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় অবকাঠামো ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২৩ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরভবনের সরিৎ দত্ত গুপ্ত সভাকক্ষে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় প্রকল্পের মেয়াদ শেষে অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল পরিচালনার জন্য সিডিসি, টাউন ফেডারেশন ও টাউন অথরিটির মধ্যে ত্রি-পক্ষীয় চুক্তি সম্পাদন হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে সরকার। সরকার দেশের সব মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে এ প্রকল্পের আওতায় বৃহৎ জনগোষ্ঠী নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করছে।
ৎরাসিকের প্রধান প্রকৌশলী নুর ইসলাম তুষারের সভাপতিত্বে আয়োজিত কর্মশালায় প্যানেল মেয়র-১ ও ২১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ নিযাম উল আযীম, প্যানেল মেয়র-২ ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মোমিন, প্যানেল মেয়র-৩ ও ১নং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর তাহেরা খাতুন, ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রজব আলী, ৫নং ওয়ার্ড কাউনিসলর মোঃ কামরুজ্জামান, ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বেলাল আহমেদ, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন, ২৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহের হোসেন, মোসাঃ শিউলী, চীফ কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার আজিজুর রহমান, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট এ্যাসোসিয়েট মোঃ মাহবুবুল আলম, ফেডারেশনের ও সিডিসি নেতৃবৃন্দ, ক্লাস্টারের সদস্যবৃন্দ।
কর্মশালায় জানানো হয়, শহরের দরিদ্র মানুষের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধিও সাথে সাথে তাদের বসতি এলাকায় সহজে গমনযোগ্য পথ, স্বাস্থ্যকর পায়খানা নির্মাণ, ড্রেন নির্মাণ, নিরাপদ খাবার পানির ব্যবস্থা, দ্রারিদ্রতা হ্রস করার লক্ষ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পটি কাজ করে যাচ্ছে। কমিউনিটি কর্তৃক চাহিদা ও অগ্রাধিকার নিরূপন করত কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ নির্দিষ্ট বরাদ্দের ভিত্তিতে ভৌত অবকাঠামো বাস্তবায়ন করে। অবকাঠামো কাজের নিমিত্তে কমিউনিটি কর্তৃক সংগৃহীত অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ তহবিলের সুষ্ঠু ব্যবহারের উপায় খুঁজে বের করা।
নগর পর্যায়ে সকল সিডিসির অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল জমা হবে এবং হিসাবটি নগর কর্তৃপক্ষ এবং সিডিসি টাউন ফেডারেশন দ্বারা পরিচালিত হবে।
২৩ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরভবনের সরিৎ দত্ত গুপ্ত সভাকক্ষে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালায় প্রকল্পের মেয়াদ শেষে অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল পরিচালনার জন্য সিডিসি, টাউন ফেডারেশন ও টাউন অথরিটির মধ্যে ত্রি-পক্ষীয় চুক্তি সম্পাদন হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে কাজ করছে সরকার। সরকার দেশের সব মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন ধরনের সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন এলাকায় প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে এ প্রকল্পের আওতায় বৃহৎ জনগোষ্ঠী নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করছে।
ৎরাসিকের প্রধান প্রকৌশলী নুর ইসলাম তুষারের সভাপতিত্বে আয়োজিত কর্মশালায় প্যানেল মেয়র-১ ও ২১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ নিযাম উল আযীম, প্যানেল মেয়র-২ ও ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল মোমিন, প্যানেল মেয়র-৩ ও ১নং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর তাহেরা খাতুন, ১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রজব আলী, ৫নং ওয়ার্ড কাউনিসলর মোঃ কামরুজ্জামান, ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর বেলাল আহমেদ, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমন, ২৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জাহের হোসেন, মোসাঃ শিউলী, চীফ কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট অফিসার আজিজুর রহমান, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের প্রজেক্ট এ্যাসোসিয়েট মোঃ মাহবুবুল আলম, ফেডারেশনের ও সিডিসি নেতৃবৃন্দ, ক্লাস্টারের সদস্যবৃন্দ।
কর্মশালায় জানানো হয়, শহরের দরিদ্র মানুষের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধিও সাথে সাথে তাদের বসতি এলাকায় সহজে গমনযোগ্য পথ, স্বাস্থ্যকর পায়খানা নির্মাণ, ড্রেন নির্মাণ, নিরাপদ খাবার পানির ব্যবস্থা, দ্রারিদ্রতা হ্রস করার লক্ষ্যে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পটি কাজ করে যাচ্ছে। কমিউনিটি কর্তৃক চাহিদা ও অগ্রাধিকার নিরূপন করত কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ নির্দিষ্ট বরাদ্দের ভিত্তিতে ভৌত অবকাঠামো বাস্তবায়ন করে। অবকাঠামো কাজের নিমিত্তে কমিউনিটি কর্তৃক সংগৃহীত অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ তহবিলের সুষ্ঠু ব্যবহারের উপায় খুঁজে বের করা।
নগর পর্যায়ে সকল সিডিসির অপারেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ তহবিল জমা হবে এবং হিসাবটি নগর কর্তৃপক্ষ এবং সিডিসি টাউন ফেডারেশন দ্বারা পরিচালিত হবে।