খেলাধুলা ডেস্ক: ফাইনালে রাজকীয় জয়ে আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কলকাতা দারুণ এক টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচে লড়াইয়ে সানরাইজার্স হায়দরাবাদকে গুঁড়িয়ে আইপিএলের শিরোপা জিতেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে কলকাতার জয় ৮ উইকেটে।
চেন্নাইয়ের মা চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি হায়দরাবাদের। প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফিরেছেন অভিষেক শর্মা। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে তাকে ফিরিয়েছেন মিচেল স্টার্ক। পরের ওভারে সাজঘরে ফিরেছেন ট্রাভিস হেড। গোল্ডেন ডাক মেরে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। দ্রুত দুই ওপেনারকে হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে যায় হায়দরাবাদ।
তিনে নেমে রাহুল ত্রিপাঠিও সুবিধা করতে পারেননি। দলের ২১ রানের মাথায় ১২ বলে ৯ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন তিনি। পাওয়ারপ্লের ৬ ওভার থেকে শীর্ষ তিন ব্যাটারের উইকেট হারিয়ে টেনেটুনে ৪০ রান তুলতে পারে হায়দরাবাদ। মাঝে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন এইডেন মারক্রাম এবং নিতিশ কুমার রেডি। দুজনের কারও ইনিংসই লম্বা হয়নি। ১০ বলে ১৩ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন নিতিশ। পরে মারক্রাম সাজঘরে ফিরেছেন ২৩ বলে ২০ রান করে। ৬২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলা হায়দরাবাদ আর ঘুরে দাঁড়াতেই পারেনি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে চলে যেতে থাকে খাদের কিনারায়।
মাঝে দলকে উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়েছেন হেনরিখ ক্লাসেন। তবে লাভ হয়নি খুব একটা। ১৭ বলে ১৬ রান করে বিদায় নেন ক্লাসেন। শেষ দিকে কিছুটা প্রতিরোধ চালিয়েছেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তবে আগেই যেখানে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ইনিংস সেখানে আর কতখানি প্রতিরোধই গড়া যায়? কামিন্সের ব্যাটে ১০০ পার করেছে হায়দরাবাদ।
১৮.৩ ওভার শেষে ১১৩ রানে অলআউট হয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ১৯ বলে ২৪ রানের ইনিংস খেলেন কামিন্স। দুঃখজনক হলেও সত্যি কামিন্সের ইনিংসটাই দলের সর্বোচ্চ।
কলকাতার হয়ে মাত্র ১৯ রান খরচায় ৩ উইকেট শিকার করেন আন্দ্রে রাসেল। ২টি করে উইকেট তোলেন হার্শিত রানা এবং মিচেল স্টার্ক। ১টি করে উইকেট নেন বাইভব অরোরা, সুনীল নারাইন এবং বরুণ চক্রবর্তী।
জবাব দিতে নেমে ১১ রানের মাথায় ভেঙেছে কলকাতার উদ্বোধনী জুটি। প্রথম বলে ছক্কা মেরে পরের বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন সুনীল নারাইন। এরপর তিনে নামা ভেঙ্কটেশ আইয়ার এবং টিকে থাকা ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ মিলে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন দলের ইনিংস। গুরবাজ ধীরেসুস্থে আগালেও ভেঙ্কটেশ ছিলেন প্রচন্ড মারমুখি। পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে নারাইনের উইকেট হারিয়ে ৭২ রান তোলে কলকাতা।
লক্ষ্যের অর্ধেকের চেয়ে বেশি রান প্রথম ৬ ওভারেই চলে আসলে আর কী লাগে? বাকি সময়টা তাই অত বেশি ঝুঁকি নিতে হয়নি কলকাতাকে। ধীরেসুস্থে জয়ের দিকে এগিয়েছে কেকেআর। শেষ দিকে গুরবাজ সাজঘরে ফিরেছেন ৩২ বলে ৩৯ রান করে। ভেঙ্কটেশের সাথে অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার মিলে বাকি কাজটা সেরেছেন সহজেই।
ফিফটি হাঁকিয়ে ২৬ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন ভেঙ্কটেশ। অন্যদিকে ৩ বলে ৬ রান করে অপরাজিত ছিলেন আইয়ার। ৫৭ বল বাকি থাকতে ৮ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে তৃতীয়বারের মত আইপিএলের শিরোপা জেতে কলকাতা নাইট রাইডার্স।
চেন্নাইয়ের মা চিদাম্বরাম স্টেডিয়ামে টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি হায়দরাবাদের। প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফিরেছেন অভিষেক শর্মা। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে তাকে ফিরিয়েছেন মিচেল স্টার্ক। পরের ওভারে সাজঘরে ফিরেছেন ট্রাভিস হেড। গোল্ডেন ডাক মেরে সাজঘরে ফিরে যান তিনি। দ্রুত দুই ওপেনারকে হারিয়ে বেশ চাপে পড়ে যায় হায়দরাবাদ।
তিনে নেমে রাহুল ত্রিপাঠিও সুবিধা করতে পারেননি। দলের ২১ রানের মাথায় ১২ বলে ৯ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন তিনি। পাওয়ারপ্লের ৬ ওভার থেকে শীর্ষ তিন ব্যাটারের উইকেট হারিয়ে টেনেটুনে ৪০ রান তুলতে পারে হায়দরাবাদ। মাঝে কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন এইডেন মারক্রাম এবং নিতিশ কুমার রেডি। দুজনের কারও ইনিংসই লম্বা হয়নি। ১০ বলে ১৩ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন নিতিশ। পরে মারক্রাম সাজঘরে ফিরেছেন ২৩ বলে ২০ রান করে। ৬২ রানে ৫ উইকেট হারিয়ে ফেলা হায়দরাবাদ আর ঘুরে দাঁড়াতেই পারেনি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে চলে যেতে থাকে খাদের কিনারায়।
মাঝে দলকে উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়েছেন হেনরিখ ক্লাসেন। তবে লাভ হয়নি খুব একটা। ১৭ বলে ১৬ রান করে বিদায় নেন ক্লাসেন। শেষ দিকে কিছুটা প্রতিরোধ চালিয়েছেন অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। তবে আগেই যেখানে ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে ইনিংস সেখানে আর কতখানি প্রতিরোধই গড়া যায়? কামিন্সের ব্যাটে ১০০ পার করেছে হায়দরাবাদ।
১৮.৩ ওভার শেষে ১১৩ রানে অলআউট হয়েছে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। ১৯ বলে ২৪ রানের ইনিংস খেলেন কামিন্স। দুঃখজনক হলেও সত্যি কামিন্সের ইনিংসটাই দলের সর্বোচ্চ।
কলকাতার হয়ে মাত্র ১৯ রান খরচায় ৩ উইকেট শিকার করেন আন্দ্রে রাসেল। ২টি করে উইকেট তোলেন হার্শিত রানা এবং মিচেল স্টার্ক। ১টি করে উইকেট নেন বাইভব অরোরা, সুনীল নারাইন এবং বরুণ চক্রবর্তী।
জবাব দিতে নেমে ১১ রানের মাথায় ভেঙেছে কলকাতার উদ্বোধনী জুটি। প্রথম বলে ছক্কা মেরে পরের বলে আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন সুনীল নারাইন। এরপর তিনে নামা ভেঙ্কটেশ আইয়ার এবং টিকে থাকা ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ মিলে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন দলের ইনিংস। গুরবাজ ধীরেসুস্থে আগালেও ভেঙ্কটেশ ছিলেন প্রচন্ড মারমুখি। পাওয়ারপ্লের ৬ ওভারে নারাইনের উইকেট হারিয়ে ৭২ রান তোলে কলকাতা।
লক্ষ্যের অর্ধেকের চেয়ে বেশি রান প্রথম ৬ ওভারেই চলে আসলে আর কী লাগে? বাকি সময়টা তাই অত বেশি ঝুঁকি নিতে হয়নি কলকাতাকে। ধীরেসুস্থে জয়ের দিকে এগিয়েছে কেকেআর। শেষ দিকে গুরবাজ সাজঘরে ফিরেছেন ৩২ বলে ৩৯ রান করে। ভেঙ্কটেশের সাথে অধিনায়ক শ্রেয়াস আইয়ার মিলে বাকি কাজটা সেরেছেন সহজেই।
ফিফটি হাঁকিয়ে ২৬ বলে ৫২ রানের ইনিংস খেলে অপরাজিত ছিলেন ভেঙ্কটেশ। অন্যদিকে ৩ বলে ৬ রান করে অপরাজিত ছিলেন আইয়ার। ৫৭ বল বাকি থাকতে ৮ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে তৃতীয়বারের মত আইপিএলের শিরোপা জেতে কলকাতা নাইট রাইডার্স।