তানোর প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোরে দূর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে ১০টির মত খড়ের পালা পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। গত বুধবার দিবাগত গভীর রাতে উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়ন ইউপির কামারগাঁ নাপিত পাড়ায় ঘটে আগুন লাগার ঘটনাটি।
এঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতে করে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা চরম ভাবে হতাশ হয়ে পড়েছেন। সেই সাথে কৃষকদের মাঝে বিরাজ করছে এক প্রকার অজানা আতঙ। ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় এনে চরম সাজার দাবি তুলেছেন কৃষকরা।
জানা গেছে, গত বুধবার দিবাগত রাত প্রায় তিনটার দিকে একাধিক কৃষকের খড়ার পালায় আগুন দেয়া হয়। আগুনের ফুলকি ছড়িয়ে পড়লে ঘুমন্ত অবস্থায় জেগে দেখতে পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় দের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু তার আগেই খড়ের পালাগুলো পুড়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা রবিউল জানান, কৃষক মনোরঞ্জনের ৪০ বিঘা জমির খড়ের পালা, কাজল দাসের তিন বিঘা, সোহেল রানার ৫ বিঘা, মনির চৌধুরীর ১১ বিঘা ও কানুনের পুনে দুবিঘা জমির খড়ের পালায় আগুন দেয় দূর্বৃত্তরা। একই রাতে এতগুলো কৃষকের একসাথে খড়ের পালা পুড়ানোর ঘটনা এই প্রথম। যার কারনে কৃষক রা ব্যাপক ক্ষতির মূখে পড়েছেন।
কৃষক মনোরঞ্জন জানান, রাত প্রায় তিনটার দিকে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির বাহিরে এসে দেখি খড়ের পালায় আগুন দাও দও করে জলছে। সাথে সাথে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ঘুম থেকে উঠে আগুন নিভানোর জন্য প্রানপনে চেষ্টা ও ফায়ার সার্ভিসের দ্রুত সময়ের মধ্যে চেষ্টার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। অবশ্য তার আগেই খড়ের পালা পুড়ে গেছে। খড়ের দাম ভালো আছে। গরুর অন্যতম প্রধান খাদ্য খড়। কিন্তু আগুন লাগার কারনে খড়গুলো গরু খেতে পারবে না। জালানি হিসেবে ব্যবহার ছাড়া উপায় নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সন্দেহ হয়েছে কিছু লোকের উপর সেটা থানা পুলিশ কে অবহিত করা হয়েছে। তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত বলা যাবেনা কারা এ কাজ করেছে। কারো সাথে শক্রতা নেই। আক্রোশ প্রতিহিংসা থাকতেই পারে তাই বলে খড়ের পালায় আগুন দিবে কেন। খড় তো কোন অপরাধ করেনি। তাহলে আগুন দেয়ার মত নেক্কার জনক কাজ করবে কেন। এটা কোন বিবেক।
থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুর রহিম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এঘটনায় থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এতে করে ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা চরম ভাবে হতাশ হয়ে পড়েছেন। সেই সাথে কৃষকদের মাঝে বিরাজ করছে এক প্রকার অজানা আতঙ। ফলে দ্রুত সময়ের মধ্যে তদন্ত করে দোষীদের আইনের আওতায় এনে চরম সাজার দাবি তুলেছেন কৃষকরা।
জানা গেছে, গত বুধবার দিবাগত রাত প্রায় তিনটার দিকে একাধিক কৃষকের খড়ার পালায় আগুন দেয়া হয়। আগুনের ফুলকি ছড়িয়ে পড়লে ঘুমন্ত অবস্থায় জেগে দেখতে পেয়ে ফায়ার সার্ভিস কে খবর দেয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় দের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। কিন্তু তার আগেই খড়ের পালাগুলো পুড়ে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা রবিউল জানান, কৃষক মনোরঞ্জনের ৪০ বিঘা জমির খড়ের পালা, কাজল দাসের তিন বিঘা, সোহেল রানার ৫ বিঘা, মনির চৌধুরীর ১১ বিঘা ও কানুনের পুনে দুবিঘা জমির খড়ের পালায় আগুন দেয় দূর্বৃত্তরা। একই রাতে এতগুলো কৃষকের একসাথে খড়ের পালা পুড়ানোর ঘটনা এই প্রথম। যার কারনে কৃষক রা ব্যাপক ক্ষতির মূখে পড়েছেন।
কৃষক মনোরঞ্জন জানান, রাত প্রায় তিনটার দিকে ঘুম থেকে উঠে বাড়ির বাহিরে এসে দেখি খড়ের পালায় আগুন দাও দও করে জলছে। সাথে সাথে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা ঘুম থেকে উঠে আগুন নিভানোর জন্য প্রানপনে চেষ্টা ও ফায়ার সার্ভিসের দ্রুত সময়ের মধ্যে চেষ্টার কারণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। অবশ্য তার আগেই খড়ের পালা পুড়ে গেছে। খড়ের দাম ভালো আছে। গরুর অন্যতম প্রধান খাদ্য খড়। কিন্তু আগুন লাগার কারনে খড়গুলো গরু খেতে পারবে না। জালানি হিসেবে ব্যবহার ছাড়া উপায় নেই।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন সন্দেহ হয়েছে কিছু লোকের উপর সেটা থানা পুলিশ কে অবহিত করা হয়েছে। তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত বলা যাবেনা কারা এ কাজ করেছে। কারো সাথে শক্রতা নেই। আক্রোশ প্রতিহিংসা থাকতেই পারে তাই বলে খড়ের পালায় আগুন দিবে কেন। খড় তো কোন অপরাধ করেনি। তাহলে আগুন দেয়ার মত নেক্কার জনক কাজ করবে কেন। এটা কোন বিবেক।
থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুর রহিম বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।