শাহ্ সোহানুর রহমান, রাজশাহীঃ ফুল ভালোবাসে না, এমন মানুষ হয়তো পাওয়া যাবে না। সে কারণে প্রকৃতি ও সৌন্দর্যপিয়াসী প্রত্যেক মানুষ তাঁদের বাড়ির আঙিনা বা ছাদে ফুল চাষ করে থাকেন। কেউবা আবার ফুলের গাছ টবে লাগিয়ে বাড়ির ছাদ বা বারান্দায় রাখেন। কেউ কেউ এ ফুল বিক্রি করেই সংসার চালান। তবে প্রকৃতির ফুলের পাশাপাশি কাগজের ফুল, ফুল সোলার ঘুর্ণি, ফেরি করে বিক্রয় করেও চলে অনেকের সংসার।
তাঁদের মধ্যে বৃদ্ধ জিহাদ একজন। ৬০ বছরের এই বৃদ্ধ বয়সের ভারে নুয়ে গেলেও কাজ ছাড়েননি। বৃদ্ধ জিহাদের দেখা মেলে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়ের মধ্যে অবস্থিত চাইল্ড কেয়ার একাডেমীর সামনে৷ নার্সারী থেকে শুরু করে পঞ্চম শ্রেণীর কমলমতি শিশুদের হাতে ফুল, ফুল সোলার দিয়ে তৈরী ঘুর্ণি ১০ টাকার বিনিময়ে তুলে দিচ্ছেন। বাচ্চারাও ভীষণভাবে খুশি৷ চোখেমুখে তাদের আনন্দের ছড়াছড়ি। সারাদেশেই চলে তার এই ফুল বিক্রয়ের কার্যক্রম।
ফেরি করে ফুল বিক্রি করেই চার সদস্যের সংসার চালাচ্ছেন। জিহাদ আলীর বাড়ি নওগার আত্রায় উপজেলার জাম গ্রামে। তিনি মৃত ময়েন আলীর ছেলে। শিক্ষা জীবনে কখনো প্রাথমিক শিক্ষাও ছুয়ে দেখেননি বৃদ্ধ। সংসারে তার চারটাই ছেলে সবাই একই কাজ করে বলে জানান তিনি৷ ছেলেরাও সবাই একই কাজ করেন৷ তাদের বিভিন্ন সময়ের আয় রোজগার ভিন্ন রকম হয়৷ জিহাদ কখনো পাঁচশত টাকা কখনো সাতশত টাকা আবার কখনো একহাজার টাকার ফুল বিক্রয় করেন । তবে ভালো কোনো স্কুল পেলে দিনে দুই হাজার টাকারও ফুল বিক্রয় হয় তার৷ স্কুলের কমলমতি বাচ্চাদের কাছে কাগজের ফুল বিক্রয় করেন দশ টাকা মূল্যে। অনেক সময় অন্যের জমিতে কৃষিকাজও করতে হয় বৃদ্ধ জিহাদের৷ জিহাদ বলেন, ‘প্রতিদিন ভোরে বের হই, ফেরি করে ৫০০ -৭০০-১০০০হাজার আবার ভালো স্কুল পেলে ২০০০ হাজার টাকারও ফুল বিক্রি করি। অনেক সময় অন্যের জমিতে কাজ করেও সংসার চালাতে হয় বলে জানান এই ফেরিওয়ালা জিহাদ।
তাঁদের মধ্যে বৃদ্ধ জিহাদ একজন। ৬০ বছরের এই বৃদ্ধ বয়সের ভারে নুয়ে গেলেও কাজ ছাড়েননি। বৃদ্ধ জিহাদের দেখা মেলে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার বানেশ্বর ইউনিয়ের মধ্যে অবস্থিত চাইল্ড কেয়ার একাডেমীর সামনে৷ নার্সারী থেকে শুরু করে পঞ্চম শ্রেণীর কমলমতি শিশুদের হাতে ফুল, ফুল সোলার দিয়ে তৈরী ঘুর্ণি ১০ টাকার বিনিময়ে তুলে দিচ্ছেন। বাচ্চারাও ভীষণভাবে খুশি৷ চোখেমুখে তাদের আনন্দের ছড়াছড়ি। সারাদেশেই চলে তার এই ফুল বিক্রয়ের কার্যক্রম।
ফেরি করে ফুল বিক্রি করেই চার সদস্যের সংসার চালাচ্ছেন। জিহাদ আলীর বাড়ি নওগার আত্রায় উপজেলার জাম গ্রামে। তিনি মৃত ময়েন আলীর ছেলে। শিক্ষা জীবনে কখনো প্রাথমিক শিক্ষাও ছুয়ে দেখেননি বৃদ্ধ। সংসারে তার চারটাই ছেলে সবাই একই কাজ করে বলে জানান তিনি৷ ছেলেরাও সবাই একই কাজ করেন৷ তাদের বিভিন্ন সময়ের আয় রোজগার ভিন্ন রকম হয়৷ জিহাদ কখনো পাঁচশত টাকা কখনো সাতশত টাকা আবার কখনো একহাজার টাকার ফুল বিক্রয় করেন । তবে ভালো কোনো স্কুল পেলে দিনে দুই হাজার টাকারও ফুল বিক্রয় হয় তার৷ স্কুলের কমলমতি বাচ্চাদের কাছে কাগজের ফুল বিক্রয় করেন দশ টাকা মূল্যে। অনেক সময় অন্যের জমিতে কৃষিকাজও করতে হয় বৃদ্ধ জিহাদের৷ জিহাদ বলেন, ‘প্রতিদিন ভোরে বের হই, ফেরি করে ৫০০ -৭০০-১০০০হাজার আবার ভালো স্কুল পেলে ২০০০ হাজার টাকারও ফুল বিক্রি করি। অনেক সময় অন্যের জমিতে কাজ করেও সংসার চালাতে হয় বলে জানান এই ফেরিওয়ালা জিহাদ।