একজন আদর্শ সাংবাদিকের বাস্তবজীবনে সম্মান ও অসম্মানের সিক্ত ও তিক্ত অভিজ্ঞতা দুই-ই মেলে প্রচুর। তার কাছে পৃথিবীর তাবৎ আগ্নেয়াস্ত্রের চেয়ে একটি শাণিত কলম অধিক শক্তিশালী।
পেশাগত জীবনে তাকে অর্জন করতে হয় মানুষের জীবনের বিচিত্র অনুভূতি সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান এবং আয়ত্ত করতে হয় সীমাহীন ধৈর্য্য ও মনোবল। আর সবচেয়ে বড় কথা তার অভিধানে ‘ব্যর্থতা’ শব্দটি খুঁজে পাওয়া ভার। প্রতিদান-প্রত্যাশাহীন এই সংবাদশিল্পীর কর্মজীবনে আপন নেশায় কাজ করতে করতে এক সময় দুর্গম-দুস্তর পথের ওপাড়ে হয়ত তার জন্যে অপেক্ষা করবে সাফল্যের নানা স্বীকৃতি, পুরস্কার ও বিরল সম্মান।
আর তাই নির্ভেজাল দেশপ্রেম ও সমাজ সংস্কারের মহৎ ব্রত নিয়ে এ পেশায় শামিল হতে হবে এ প্রজন্মের একজন প্রত্যয়ী সংবাদকর্মীকে।
আমার বিশ্বাস, এ প্রজন্মের প্রত্যয়ী একজন কলম সৈনিকই পারেন তার শাণিত চেতনার অগ্নিমশাল জ্বালিয়ে আলোকিত করতে অন্যায়, অপরাধ আর দুর্নীতির বিষবাস্পে ভরা চার পাশের অন্ধকার পরিমন্ডলকে।
তাছাড়া, সত্যিকার অর্থে সাংবাদিকতা এমনই একটি মহৎ পেশা যেখানে একজন সৎ ও পেশাদার সাংবাদিক সমাজ, দেশ তথা জাতির উন্নয়ন-অগ্রগতিতে অনেক কিছুই দিয়ে যান নীরবে-নির্ভতে। কিন্তু তার যথার্থ প্রতিদান হিসেব না করেই তা তিনি করে যান। খবরের পেছনের খবর সংগ্রহে, ঘটনার নেপথ্য ঘটনার অনুসন্ধানে প্রতিনিয়ত একজন সাংবাদিককে রকমারি বিরূপ বাস্তবতা ও সীমাহীন ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ উৎসের পিছনে ছুটতে হয়।
বোমা বিস্ফোরণ, মিছিল, গুলি, মারামারি, অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প, নৌদুর্ঘটনা, বন্যা, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস থেকে শুরু করে যুদ্ধক্ষেত্রে পর্যন্ত সর্বত্র তার যেন ক্লান্তিহীন ছুটে চলা। আর পদে পদে তার সামনে রয়েছে ঝুঁকি ও নিরাপত্তাহীনতা।
সে কারণে একমাত্র তার পক্ষেই সম্ভব এই পেশায় নিজেকে সম্পৃক্ত করা-যার আছে প্রত্যয়ী বিশ্বাস, সামাজিক অঙ্গীকার, দুর্বার মনোবল, ‘প্রতিদান-প্রত্যাশাহীন কর্মস্পৃহা’ এবং সর্বোপরি খাঁটি দেশপ্রে
পেশাগত জীবনে তাকে অর্জন করতে হয় মানুষের জীবনের বিচিত্র অনুভূতি সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান এবং আয়ত্ত করতে হয় সীমাহীন ধৈর্য্য ও মনোবল। আর সবচেয়ে বড় কথা তার অভিধানে ‘ব্যর্থতা’ শব্দটি খুঁজে পাওয়া ভার। প্রতিদান-প্রত্যাশাহীন এই সংবাদশিল্পীর কর্মজীবনে আপন নেশায় কাজ করতে করতে এক সময় দুর্গম-দুস্তর পথের ওপাড়ে হয়ত তার জন্যে অপেক্ষা করবে সাফল্যের নানা স্বীকৃতি, পুরস্কার ও বিরল সম্মান।
আর তাই নির্ভেজাল দেশপ্রেম ও সমাজ সংস্কারের মহৎ ব্রত নিয়ে এ পেশায় শামিল হতে হবে এ প্রজন্মের একজন প্রত্যয়ী সংবাদকর্মীকে।
আমার বিশ্বাস, এ প্রজন্মের প্রত্যয়ী একজন কলম সৈনিকই পারেন তার শাণিত চেতনার অগ্নিমশাল জ্বালিয়ে আলোকিত করতে অন্যায়, অপরাধ আর দুর্নীতির বিষবাস্পে ভরা চার পাশের অন্ধকার পরিমন্ডলকে।
তাছাড়া, সত্যিকার অর্থে সাংবাদিকতা এমনই একটি মহৎ পেশা যেখানে একজন সৎ ও পেশাদার সাংবাদিক সমাজ, দেশ তথা জাতির উন্নয়ন-অগ্রগতিতে অনেক কিছুই দিয়ে যান নীরবে-নির্ভতে। কিন্তু তার যথার্থ প্রতিদান হিসেব না করেই তা তিনি করে যান। খবরের পেছনের খবর সংগ্রহে, ঘটনার নেপথ্য ঘটনার অনুসন্ধানে প্রতিনিয়ত একজন সাংবাদিককে রকমারি বিরূপ বাস্তবতা ও সীমাহীন ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ উৎসের পিছনে ছুটতে হয়।
বোমা বিস্ফোরণ, মিছিল, গুলি, মারামারি, অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প, নৌদুর্ঘটনা, বন্যা, ঝড়, জলোচ্ছ্বাস থেকে শুরু করে যুদ্ধক্ষেত্রে পর্যন্ত সর্বত্র তার যেন ক্লান্তিহীন ছুটে চলা। আর পদে পদে তার সামনে রয়েছে ঝুঁকি ও নিরাপত্তাহীনতা।
সে কারণে একমাত্র তার পক্ষেই সম্ভব এই পেশায় নিজেকে সম্পৃক্ত করা-যার আছে প্রত্যয়ী বিশ্বাস, সামাজিক অঙ্গীকার, দুর্বার মনোবল, ‘প্রতিদান-প্রত্যাশাহীন কর্মস্পৃহা’ এবং সর্বোপরি খাঁটি দেশপ্রে