স্টাফ রিপোর্টারঃ রাজশাহীতে ঈদ-উল-আযহার প্রধান জামাত আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় হযরত শাহ মখদুম (রহ.) দরগা জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রধান জামাতে ঈদের নামাজ আদায় করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের পুনরায় নির্বাচিত মেয়র জননেতা এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। ঈদের প্রধান জামাতে ইমামতি করেন মহানগরীর হেতমখাঁ বড় মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি মাওলানা ইয়াকুব আলী।
ঈদের নামাজের পর মুসল্লীদের সাথে কুশল ও ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন নগরপিতা। এ সময় এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন সাংবাদিকদের বলেন,চামড়া আমাদের অন্যতম একটি রপ্তানী আয়ের খাত। অতীতে নানা কারণে চামড়ার সঠিক মূল্য না পাওয়ার কারণে এটি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা যায়নি, এখান থেকে দেশ সেইভাবে উপকৃতও হয়নি। কোন মানুষ সাধারণত নিজের পরিবারের জন্য চামড়া রাখে না,এটি সাধারণত মানুষ মসজিদ,মাদ্রাসা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দান করে দেন। কিছু সিন্ডিকেট চামড়ার মূল্য এমনভাবে নির্ধারণ করে রাখে,যার কারণে তখন তারাও এটির মূল্য ঠিকমতো পান না,তাই এটি ঠিকমতো সংরক্ষিত হয় না। কাজেই আমি অনুরোধ করবো চোরাচালান বন্ধ করতে হবে,চামড়া ঠিকমতো সংরক্ষণ করতে হবে।
আমরা যারা কোরবানি দেয় তারা যাতে লবন দিয়ে গরু বা খাসির চামড়া প্রাথমিক সংরক্ষণের কাজটি করি। পশুর থেকে চামড়া খুলে নেওয়ার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে কেটে না যায়। তিনি আরো বলেন,অতীতেও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন ভালোভাবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করেছে। অতীতের ন্যায় আজকে সন্ধ্যার মধ্যে সকল কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করতে পারবো আমরা। এ কাজে নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি। এ সময় রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার জিএস এম জাফরউল্লাহ,রাজশাহী জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রাসেল জামান সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন
ঈদের নামাজের পর মুসল্লীদের সাথে কুশল ও ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেন নগরপিতা। এ সময় এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন সাংবাদিকদের বলেন,চামড়া আমাদের অন্যতম একটি রপ্তানী আয়ের খাত। অতীতে নানা কারণে চামড়ার সঠিক মূল্য না পাওয়ার কারণে এটি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা যায়নি, এখান থেকে দেশ সেইভাবে উপকৃতও হয়নি। কোন মানুষ সাধারণত নিজের পরিবারের জন্য চামড়া রাখে না,এটি সাধারণত মানুষ মসজিদ,মাদ্রাসা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দান করে দেন। কিছু সিন্ডিকেট চামড়ার মূল্য এমনভাবে নির্ধারণ করে রাখে,যার কারণে তখন তারাও এটির মূল্য ঠিকমতো পান না,তাই এটি ঠিকমতো সংরক্ষিত হয় না। কাজেই আমি অনুরোধ করবো চোরাচালান বন্ধ করতে হবে,চামড়া ঠিকমতো সংরক্ষণ করতে হবে।
আমরা যারা কোরবানি দেয় তারা যাতে লবন দিয়ে গরু বা খাসির চামড়া প্রাথমিক সংরক্ষণের কাজটি করি। পশুর থেকে চামড়া খুলে নেওয়ার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে কেটে না যায়। তিনি আরো বলেন,অতীতেও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন ভালোভাবে দ্রুততম সময়ের মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করেছে। অতীতের ন্যায় আজকে সন্ধ্যার মধ্যে সকল কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করতে পারবো আমরা। এ কাজে নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি। এ সময় রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার জিএস এম জাফরউল্লাহ,রাজশাহী জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ, ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রাসেল জামান সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন