খেলাধুলা ডেস্ক: ইংল্যান্ডকে কাঁদিয়ে শেষ হাসি হাসল স্পেন। রোববার ইউরোর ফাইনালে ইংল্যান্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে স্পেন পেল চতুর্থ ইউরো শিরোপা।
খেলা প্রথমার্ধে তেমন জমেনি। বিরতির পরই দৃশ্যপট বদলে দেন নিকো উইলিয়ামস। প্রথমার্ধে নিজের ছায়া হয়ে থাকা ইয়ামাল ছিলেন স্পেনের গোলের মূল কারিগর।
ম্যাচের ৪৭ মিনিটে ডান প্রান্ত দিয়ে লামিনে ইয়ামালের নিখুঁত পাসে দৌড়ে এসে বাঁ-পায়ের শটে পিকফোর্ডকে পরাস্ত করেন উইলিয়ামস। গোলের আনন্দে মেতে ওঠে স্প্যানিশরা। ১ মিনিট পর দ্বিতীয় গোল পেতে পারত তারা। কিন্তু বক্সের ভেতরে বাঁ প্রান্ত দিয়ে ওলমোর শট দূরের পোস্ট দিয়ে চলে যায়। গোল দেওয়া স্পেন হয়ে ওঠে আরও বিধ্বংসী।
৬৬ মিনিটে বক্সের ভেতরে বাঁ প্রান্ত থেকে ইয়ামালের শর্ট পিকফোর্ডের হাতে না লাগলে চলে যেত জালে। পিছিয়ে পড়া ইংল্যান্ড সমতায় ফেরে ম্যাচের ৭৩ মিনিটে। বুকোয়া সাকার মাইনাস থেকে বেলিংহাম একটু পেছনে বাড়িয়ে দেন। বাঁ পায়ের শটে বদলি কোলে পালমারের বাঁ পায়ের নিখুঁত শট চলে যায় জালে। স্পেন গোলরক্ষক উনাই সিমোন ঝাঁপিয়ে পড়েও ঠেকাতে পারেননি। ৮২ মিনিটে দারুণ একটি সংঘবদ্ধ আক্রমণে গোল প্রায় পেয়েই যাচ্ছিল লা ফুরিয়া রোজারা।
১৭ বছরের ইয়ামালের শট ঠেকিয়ে আবারও ত্রাতা হয়ে ওঠেন গোলরক্ষক পিকফোর্ড। তবে ৮৬ মিনিটে বদলি মিকেল ওয়ারজাবালার গোলে মেতে ওঠে স্পেনের গ্যালারি। থেমে যায় ইংলিশদের চিৎকার। রেফারির শেষ বাঁশি বাজতেই আনন্দে মেতে ওঠে স্প্যানিশরা। ইংলিশরা তখন হতাশায় নিমজ্জিত