মহানগর ডেস্ক : পবিত্র ঈদুল আজাহায় নগরীতে দ্রুত সময়ের মধ্যে পশুর বর্জ্য অপসারণে গত বছরের মতো এবারও রেকর্ড গড়েছে রাজশাহী সিটি করপোরেশন (রাসিক)। সিটি করপোরেশনের প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ মো. মামুন জানান, সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটনের দিকনির্দেশনা ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীদের নিরলস পরিশ্রমে গত চার বছর ধরে দ্রুত সময়ের কোরবানির বর্জ্য অপসারণ করা হয়। ঈদের পরদিনই পরিচ্ছন্ন নগরীর দেখতে পায় নগরবাসী।
বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল আজহার দিন সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে নগরীর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। সন্ধ্যার পর নগরীর কোথাও কোরবানির বর্জ্য দেখা যায়নি। ঈদের পরদিনই পরিচ্ছন্ন নগরী পাচ্ছে রাজশাহীবাসী। বিগত সময়ের অভিজ্ঞতার আলোকে এবারও দ্রুত কোরবানির বর্জ্য অপসারণে আমরা সক্ষম হয়েছি। পশু কোরবানির স্থান পানি দিয়ে ধুয়ে দেওয়া হয়, ছিটানো হয় ব্লিচিং পাউডার।
তিনি আরও বলেন, এবার নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে পশু কোরবানির জন্য মোট ২১০টি পয়েন্ট নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এর বাইরেও নগরবাসী বাড়ি সামনে রাস্তা ও ফাঁকা জায়গায় পশু কোরবানি করেন। বেলা ১১টা থেকে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করের সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে পশু কোরবানির স্থান থেকে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করে সিটি করপোরেশনের সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) নিয়ে আসা হয়েছে। রাতের মধ্যে এসটিএস থেকে সব বর্জ্য ভাগারে পাঠানো হবে।
বৃহস্পতিবার পবিত্র ঈদুল আজহার দিন সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে নগরীর শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করা হয়েছে। সন্ধ্যার পর নগরীর কোথাও কোরবানির বর্জ্য দেখা যায়নি। ঈদের পরদিনই পরিচ্ছন্ন নগরী পাচ্ছে রাজশাহীবাসী। বিগত সময়ের অভিজ্ঞতার আলোকে এবারও দ্রুত কোরবানির বর্জ্য অপসারণে আমরা সক্ষম হয়েছি। পশু কোরবানির স্থান পানি দিয়ে ধুয়ে দেওয়া হয়, ছিটানো হয় ব্লিচিং পাউডার।
তিনি আরও বলেন, এবার নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে পশু কোরবানির জন্য মোট ২১০টি পয়েন্ট নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এর বাইরেও নগরবাসী বাড়ি সামনে রাস্তা ও ফাঁকা জায়গায় পশু কোরবানি করেন। বেলা ১১টা থেকে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করের সিটি করপোরেশনের পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে পশু কোরবানির স্থান থেকে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করে সিটি করপোরেশনের সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) নিয়ে আসা হয়েছে। রাতের মধ্যে এসটিএস থেকে সব বর্জ্য ভাগারে পাঠানো হবে।