দেলোয়ার হোসেন সোহেল তানোর: রাজশাহীর তানোরে স্বামীর সাথে দ্বন্দের জেরে গলাই ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন এক গৃহবধূ। ওই গৃহবধূর নাম মুক্তা আক্তার ময়না (৩৪)। তিনি তালন্দ ইউপির নারায়নপুর গ্রামের মৃত উসমান মেম্বারের বড় কন্যা এবং বিলশহর গ্রামের মৃত মোহর উদ্দীনের পুত্র রবিউল ইসলামের ২য় স্ত্রী।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে তানোর ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনে ভাড়া বাসার নিজ ঘরের ফ্যানের সাথে উড়না পেচিয়ে গলাই ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করার আগে তার মাকে ফোনে জানাই যে তার স্বামীর সাথে ৩দিন ধরে গন্ডগোল হচ্ছে এখন সে গলাই দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করবে। বিষয়টি টের পেয়ে প্রতিবেশীসহ তার মা ওই ভাড়া বাড়িতে গিয়ে গৃহবধূ ময়নার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পাই।
এসময় খবর দেয়া হলে তানোর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তার ঝুলন্ত লাশ নামিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। প্রতিবেশী ও নিহতের পরিবার সুত্রে জানা গেছে, রবিউলের ২য় স্ত্রী মুক্তা আক্তার ময়না (২সন্তানের জননী) সাথে দীর্ঘ দিন আগে বিয়ে হলেও আর কোন সন্তান হয়নি। পারিবারিক বিষয় নিয়ে বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। সম্প্রতি ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন জায়গা কিনে বাড়ি নির্মান কাজ চলছে। গত ৩দিন ধরে তাদের মধ্যে দ্বন্দ প্রকোট আকার ধারণ করে। সকালেও তাদের স্বামী স্ত্রীর মধ্যে চরম দ্বন্দ্বের সৃষ্টির একপর্যায়ে স্বামী রবিউল বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। এরপরই স্ত্রী মুক্তা আক্তার ময়না আত্মহত্যা করেন।
পারিবারিক সুত্রে আরো জানা গেছে, বিয়ের সময় কথা ছিলো স্ত্রীর নামে রবিউল তানোরে জমি কিনে বাড়ি করে দিবে। জমি কিনে স্ত্রী মুক্তা আক্তার ময়নার নামে না করে রবিউল নিজের নামে করেছে। মুলত এই বিষয়টি নিয়েই গত ৩দিন ধরে তাদের মধ্যে চরম দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমান মিজান বলেন, এঘটনায় তানোর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং লাশ ময়না তদন্তের জন্য উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইন আনুক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে তানোর ফায়ার সার্ভিস অফিসের সামনে ভাড়া বাসার নিজ ঘরের ফ্যানের সাথে উড়না পেচিয়ে গলাই ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। ওই গৃহবধূ আত্মহত্যা করার আগে তার মাকে ফোনে জানাই যে তার স্বামীর সাথে ৩দিন ধরে গন্ডগোল হচ্ছে এখন সে গলাই দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করবে। বিষয়টি টের পেয়ে প্রতিবেশীসহ তার মা ওই ভাড়া বাড়িতে গিয়ে গৃহবধূ ময়নার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পাই।
এসময় খবর দেয়া হলে তানোর থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তার ঝুলন্ত লাশ নামিয়ে সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। প্রতিবেশী ও নিহতের পরিবার সুত্রে জানা গেছে, রবিউলের ২য় স্ত্রী মুক্তা আক্তার ময়না (২সন্তানের জননী) সাথে দীর্ঘ দিন আগে বিয়ে হলেও আর কোন সন্তান হয়নি। পারিবারিক বিষয় নিয়ে বিয়ের পর থেকেই তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো। সম্প্রতি ফায়ার সার্ভিস সংলগ্ন জায়গা কিনে বাড়ি নির্মান কাজ চলছে। গত ৩দিন ধরে তাদের মধ্যে দ্বন্দ প্রকোট আকার ধারণ করে। সকালেও তাদের স্বামী স্ত্রীর মধ্যে চরম দ্বন্দ্বের সৃষ্টির একপর্যায়ে স্বামী রবিউল বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। এরপরই স্ত্রী মুক্তা আক্তার ময়না আত্মহত্যা করেন।
পারিবারিক সুত্রে আরো জানা গেছে, বিয়ের সময় কথা ছিলো স্ত্রীর নামে রবিউল তানোরে জমি কিনে বাড়ি করে দিবে। জমি কিনে স্ত্রী মুক্তা আক্তার ময়নার নামে না করে রবিউল নিজের নামে করেছে। মুলত এই বিষয়টি নিয়েই গত ৩দিন ধরে তাদের মধ্যে চরম দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।
তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিজানুর রহমান মিজান বলেন, এঘটনায় তানোর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং লাশ ময়না তদন্তের জন্য উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী আইন আনুক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।