নিউজ ডেস্ক: নাটোর সিংড়ায় গৃহবধূ হত্যা,মামলায় স্বামী, শাশুড়ি ও ননদকে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। দন্ডিত, খাদিজা কবরী লিমা (১৮) স্বামী সানিউল ইসলাম, শাশুড়ি সাবিনা ইয়াসমীন এবং ননদ রিভু খাতুনকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড এবং তাদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানার আদেশ দেয় আদালত।
বৃহস্পতিবার দুপুরে এই রায় ঘোষণা করেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. আব্দুর রহিম। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ৩ অক্টোবর যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে বাড়ির বারান্দায় ফেলে পালিয়ে যায় নিহতের স্বামীসহ পরিবারের সদস্যরা। পরে প্রতিবেশীদের মাধ্যমে জানার পর নিহতের বাবাসহ আত্মীয় স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মেয়ের মরদেহ মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনার দিনই নিহতের বাবা বাদী হয়ে নিহতের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়িসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ নিহত খাদিজা কবরীর স্বামী, শাশুড়ি ও ননদের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ শেষে আদালতের বিচারক বৃহস্পতিবার এই রায় দেন। মামলায় জরিমানার অর্থ নিহতের পরিবারের সদস্যরা পাবেন বলে উল্লেখ করা হয়। আদালতের স্পেশাল পিপি আনিসুর রহমান জানান, মামলার রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্তরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন
বৃহস্পতিবার দুপুরে এই রায় ঘোষণা করেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনালের বিচারক মো. আব্দুর রহিম। মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ৩ অক্টোবর যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা করে বাড়ির বারান্দায় ফেলে পালিয়ে যায় নিহতের স্বামীসহ পরিবারের সদস্যরা। পরে প্রতিবেশীদের মাধ্যমে জানার পর নিহতের বাবাসহ আত্মীয় স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মেয়ের মরদেহ মাটিতে পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
এ ঘটনার দিনই নিহতের বাবা বাদী হয়ে নিহতের স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়িসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর পুলিশ নিহত খাদিজা কবরীর স্বামী, শাশুড়ি ও ননদের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। এরপর দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর মামলার সাক্ষ্য প্রমাণ গ্রহণ শেষে আদালতের বিচারক বৃহস্পতিবার এই রায় দেন। মামলায় জরিমানার অর্থ নিহতের পরিবারের সদস্যরা পাবেন বলে উল্লেখ করা হয়। আদালতের স্পেশাল পিপি আনিসুর রহমান জানান, মামলার রায় ঘোষণার সময় দণ্ডপ্রাপ্তরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন