সোনালী রাজশাহী
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সদ্য প্রয়াত আনোয়ারুল হক বাবলু’র রেখে যাওয়া স্বপ্ন পূরণে আক্কেলপুরবাসী ও ওয়ার্কার্স পার্টি ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। রোববার
আক্কেলপুর হাসপাতাল গেট সংলগ্ন চত্বরে প্রয়াত কমরেড বাবলু’র স্মরণে আয়োজিত শোকসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান। শোকসভায় কমরেড আনোয়ারুল হক বাবলু’র রাজনৈতিক জীবনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, তিনি একজন প্রকৃত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তার মধ্যে অহঙ্কার ও লোভ-লালসা বলতে কিছু ছিল না।
এই আক্কেলপুরে তার বাড়িতে আমি অনেকবার এসেছি। খেয়েছি। এমনকি রাত্রিযাপনও করেছি।
এসব করতে গিয়ে তাকে খুব কাছ থেকে দেখা হয়েছে। তার মতো বড় মনের মানুষ বর্তমান সময়ে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! যারা রাজনীতি করেন, তাদের কমরেড বাবলু’র কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। আমি তার শোকসভায় উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি। রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য বলেন আজকে যদি আমি আক্কেলপুরে না আসতে পারতাম, তবে অতীতে এখানে বারংবার আমার যাওয়া-আসাগুলো স্বার্থক হতো না। এখানে যদি না আসতাম, তবে কমরেড বাবলু আক্কেলপুরের জনগণের জন্য কতকিছু করে গেছেন, তা উপলব্ধিও করতে পারতাম না।
তিনি যেভাবে মানুষের মনের কথা উপলব্ধি করে তা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন, এতে বুঝতে পারা যায়- তিনি গণমানুষের কতো কাছাকাছি ছিলেন। কমরেড বাবলুর রেখে যাওয়া স্বপ্নগুলো শুধু তার স্বপ্ন নয়, আক্কেলপুরবাসীর স্বপ্ন। আমরা মঞ্চে যারা উপস্থিত আছি, আমরা সকলেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে তার অবশিষ্ট স্বপ্নগুলো বাস্তবায়নে কাজ করতে পারবো বলে বিশ্বাস করি। এর আগে এমপি ফজলে হোসেন বাদশাসহ ওয়ার্কার্স পার্টির নেতারা কমরেড আনোয়ারুল হক বাবলু’র কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং সেখানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন।
উল্লেখ, ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা ও আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক বাবলু গত ৪ জুলাই মঙ্গলবার রাত ১১টায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যকালে তিনি স্ত্রী ও দুই কন্যা সন্তান রেখে গেছেন। আনোয়ারুল হক বাবলু জয়পুরহাট এলাকায় ত্যাগী জননেতা হিসেবে সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা হলেও এলাকার অন্যান্য সকল দলীয় নেতৃবৃন্দ তাকে একজন গুণি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে আলাদা মর্য্যাদা দিতেন। আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদ প্রাতিষ্ঠানিককরণে কমরেড বাবলু অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার মৃত্যুতে আক্কেলপুরজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া ।
ওয়ার্কার্স পার্টির জয়পুরহাট জেলা কমিটির উদ্যোগে এই শোকসভার আয়োজন করা হয়। এতে ওয়ার্কার্স পার্টিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। জয়পুরহাট জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সহ-সভাপতি শক্তিপদ মন্ডলের সভাপতিত্বে শোকসভায় আরও বক্তব্য রাখেন, পলিটব্যুরোর সদস্য মাহমুদুল হাসান মানিক, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান মিজান, রংপুর জেলার সভাপতি অশোক কুমার, গাইবান্ধা জেলার সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার কান্তি, নওগাঁ জেলার সভাপতি শহিদ হাসান সিদ্দিকী স্বপন, আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কমল, স্থানীয় পৌরসভার মেয়র আলম চৌধুরী, জাসদ সভাপতি ওয়াজেদ পারভেজ প্রমুখ। শোকসভা পরিচালনা করেন জয়পুরহাট জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলাম উজ্জ্বল প্রমুখ।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সদ্য প্রয়াত আনোয়ারুল হক বাবলু’র রেখে যাওয়া স্বপ্ন পূরণে আক্কেলপুরবাসী ও ওয়ার্কার্স পার্টি ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা। রোববার
আক্কেলপুর হাসপাতাল গেট সংলগ্ন চত্বরে প্রয়াত কমরেড বাবলু’র স্মরণে আয়োজিত শোকসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা জানান। শোকসভায় কমরেড আনোয়ারুল হক বাবলু’র রাজনৈতিক জীবনের স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ফজলে হোসেন বাদশা বলেন, তিনি একজন প্রকৃত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তার মধ্যে অহঙ্কার ও লোভ-লালসা বলতে কিছু ছিল না।
এই আক্কেলপুরে তার বাড়িতে আমি অনেকবার এসেছি। খেয়েছি। এমনকি রাত্রিযাপনও করেছি।
এসব করতে গিয়ে তাকে খুব কাছ থেকে দেখা হয়েছে। তার মতো বড় মনের মানুষ বর্তমান সময়ে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর! যারা রাজনীতি করেন, তাদের কমরেড বাবলু’র কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। আমি তার শোকসভায় উপস্থিত হতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করি। রাজশাহী-২ আসনের সংসদ সদস্য বলেন আজকে যদি আমি আক্কেলপুরে না আসতে পারতাম, তবে অতীতে এখানে বারংবার আমার যাওয়া-আসাগুলো স্বার্থক হতো না। এখানে যদি না আসতাম, তবে কমরেড বাবলু আক্কেলপুরের জনগণের জন্য কতকিছু করে গেছেন, তা উপলব্ধিও করতে পারতাম না।
তিনি যেভাবে মানুষের মনের কথা উপলব্ধি করে তা বাস্তবায়নে কাজ করেছেন, এতে বুঝতে পারা যায়- তিনি গণমানুষের কতো কাছাকাছি ছিলেন। কমরেড বাবলুর রেখে যাওয়া স্বপ্নগুলো শুধু তার স্বপ্ন নয়, আক্কেলপুরবাসীর স্বপ্ন। আমরা মঞ্চে যারা উপস্থিত আছি, আমরা সকলেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে তার অবশিষ্ট স্বপ্নগুলো বাস্তবায়নে কাজ করতে পারবো বলে বিশ্বাস করি। এর আগে এমপি ফজলে হোসেন বাদশাসহ ওয়ার্কার্স পার্টির নেতারা কমরেড আনোয়ারুল হক বাবলু’র কবরে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং সেখানে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন।
উল্লেখ, ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা ও আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক বাবলু গত ৪ জুলাই মঙ্গলবার রাত ১১টায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যকালে তিনি স্ত্রী ও দুই কন্যা সন্তান রেখে গেছেন। আনোয়ারুল হক বাবলু জয়পুরহাট এলাকায় ত্যাগী জননেতা হিসেবে সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি ছিলেন। তিনি ওয়ার্কার্স পার্টির নেতা হলেও এলাকার অন্যান্য সকল দলীয় নেতৃবৃন্দ তাকে একজন গুণি রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে আলাদা মর্য্যাদা দিতেন। আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদ প্রাতিষ্ঠানিককরণে কমরেড বাবলু অসামান্য অবদান রেখেছেন। তার মৃত্যুতে আক্কেলপুরজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া ।
ওয়ার্কার্স পার্টির জয়পুরহাট জেলা কমিটির উদ্যোগে এই শোকসভার আয়োজন করা হয়। এতে ওয়ার্কার্স পার্টিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, সামাজিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। জয়পুরহাট জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সহ-সভাপতি শক্তিপদ মন্ডলের সভাপতিত্বে শোকসভায় আরও বক্তব্য রাখেন, পলিটব্যুরোর সদস্য মাহমুদুল হাসান মানিক, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মিজানুর রহমান মিজান, রংপুর জেলার সভাপতি অশোক কুমার, গাইবান্ধা জেলার সাধারণ সম্পাদক মিলন কুমার কান্তি, নওগাঁ জেলার সভাপতি শহিদ হাসান সিদ্দিকী স্বপন, আক্কেলপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কমল, স্থানীয় পৌরসভার মেয়র আলম চৌধুরী, জাসদ সভাপতি ওয়াজেদ পারভেজ প্রমুখ। শোকসভা পরিচালনা করেন জয়পুরহাট জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক জহুরুল ইসলাম উজ্জ্বল প্রমুখ।