আঃ মজিদ, নওগাঁঃ মাত্র ১৮০ টাকা পরীক্ষার ফি দিতে না পারায় দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী সুরাইয়া আক্তার মেঘলাকে (৮) পরীক্ষার কক্ষ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার পুনট ইউনিয়নের মঞ্জুর আইডিয়াল কিন্ডারগার্টেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা এমিলি ইয়াসমিন রিনার বিরুদ্ধে।
সোমবার (১৮ আগস্ট) এ ঘটনা ঘটে অভিযোগ অনুযায়ী, প্রধান শিক্ষিকা শিক্ষার্থীকে বলেন, “তোর বাবা টাকা দিতে পারে না, তোর পরীক্ষা দিতে হবে না, তুই বাড়ি যা।” এরপর কান্নায় ভেঙে পড়ে সুরাইয়া পরীক্ষার কক্ষ থেকে বের হয়ে যায়। ঘটনাটি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পরে জানাজানি হলে মানবিক সহায়তায় এগিয়ে আসে ইকরা সুন্নাহ ফাউন্ডেশন।
সংগঠনের পক্ষ থেকে সুরাইয়ার সব বকেয়া পরিশোধ করা হয় এবং তাকে পার্শ্ববর্তী স্টার ফেয়ার কিন্ডারগার্টেন স্কুলে ভর্তি করানো হয়। সেইসঙ্গে টানা ১৬ মাসের বেতন আগাম প্রদান করা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষাসামগ্রী হিসেবে খাতা-কলমও তুলে দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীর হাতে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ফাউন্ডেশনের প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক সাফিউল ইসলাম রকি, উপদেষ্টা মো. মোশারফ হোসেন ও মো. আল-আমিন ইসলাম স্বাধীন, সদস্য মো. রায়হান আলী, মো. রিপন, স্থানীয় সাংবাদিক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
এ সময় ইকরা সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের সভাপতি সৌদি আরব প্রবাসী আব্দুল মতিন মৃধা বলেন, “শিক্ষা কোনো শিশুর মৌলিক অধিকার। মাত্র ১৮০ টাকার জন্য একটি নিষ্পাপ শিশুকে পরীক্ষার কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া সত্যিই অমানবিক ও দুঃখজনক ঘটনা। আমরা চাই দেশের প্রতিটি শিশু যেন অর্থের অভাবে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত না হয়।
ইকরা সুন্নাহ ফাউন্ডেশন সবসময়ই অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে থাকবে। সুরাইয়া আক্তারের মতো প্রতিটি শিশুর মুখে হাসি ফোটাতে আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব।
সোমবার (১৮ আগস্ট) এ ঘটনা ঘটে অভিযোগ অনুযায়ী, প্রধান শিক্ষিকা শিক্ষার্থীকে বলেন, “তোর বাবা টাকা দিতে পারে না, তোর পরীক্ষা দিতে হবে না, তুই বাড়ি যা।” এরপর কান্নায় ভেঙে পড়ে সুরাইয়া পরীক্ষার কক্ষ থেকে বের হয়ে যায়। ঘটনাটি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পরে জানাজানি হলে মানবিক সহায়তায় এগিয়ে আসে ইকরা সুন্নাহ ফাউন্ডেশন।
সংগঠনের পক্ষ থেকে সুরাইয়ার সব বকেয়া পরিশোধ করা হয় এবং তাকে পার্শ্ববর্তী স্টার ফেয়ার কিন্ডারগার্টেন স্কুলে ভর্তি করানো হয়। সেইসঙ্গে টানা ১৬ মাসের বেতন আগাম প্রদান করা হয়েছে। পাশাপাশি শিক্ষাসামগ্রী হিসেবে খাতা-কলমও তুলে দেওয়া হয়েছে শিক্ষার্থীর হাতে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, ফাউন্ডেশনের প্রচার সম্পাদক সাংবাদিক সাফিউল ইসলাম রকি, উপদেষ্টা মো. মোশারফ হোসেন ও মো. আল-আমিন ইসলাম স্বাধীন, সদস্য মো. রায়হান আলী, মো. রিপন, স্থানীয় সাংবাদিক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
এ সময় ইকরা সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের সভাপতি সৌদি আরব প্রবাসী আব্দুল মতিন মৃধা বলেন, “শিক্ষা কোনো শিশুর মৌলিক অধিকার। মাত্র ১৮০ টাকার জন্য একটি নিষ্পাপ শিশুকে পরীক্ষার কক্ষ থেকে বের করে দেওয়া সত্যিই অমানবিক ও দুঃখজনক ঘটনা। আমরা চাই দেশের প্রতিটি শিশু যেন অর্থের অভাবে শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত না হয়।
ইকরা সুন্নাহ ফাউন্ডেশন সবসময়ই অসহায় ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষের পাশে থাকবে। সুরাইয়া আক্তারের মতো প্রতিটি শিশুর মুখে হাসি ফোটাতে আমরা সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব।