চীনের গবেষকরা এমন একটি হিউমেনয়েড রোবট তৈরি করছেন, যা কৃত্রিম জরায়ুর মাধ্যমে প্রায় ১০ মাসের জন্য গর্ভ বহন করতে পারবে। বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের মতে, এটি বন্ধ্যাত্বগ্রস্ত দম্পতিদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিতে পারে।
ডঃ ঝাং চিফেং-এর নেতৃত্বে গুয়াংঝো ভিত্তিক কাইওয়া টেকনোলজি রোবটটির প্রোটোটাইপ তৈরির কাজ করছে। ডঃ ঝাং জানিয়েছেন, রোবট ও মানুষের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভ্রুণ বৃদ্ধি পাবে, তবে ডিম্ব ও শুক্রাণু কীভাবে প্রজনিত হবে এবং জন্ম দেওয়া হবে, সেই প্রক্রিয়া নিয়ে এখনও অনেক প্রশ্ন রয়ে গেছে।
রোবটের মাধ্যমে সন্তান ধারণের খরচ প্রায় ১ লাখ ইউয়ান (প্রায় ১৩,৯২৭ ডলার), যা যুক্তরাষ্ট্রের একজন মানব স্যারোগেটের তুলনায় অনেক কম। যুক্তরাষ্ট্রে মানব স্যারোগেটের খরচ সাধারণত ১-২ লাখ ডলারের মধ্যে হতে পারে। কৃত্রিম জরায়ু প্রযুক্তি ইতিমধ্যেই প্রায় পরিপক্ব অবস্থায় রয়েছে। তবে এটি রোবটের পেটে স্থাপন করে বাস্তব মানুষ ও রোবটের মধ্যে পারস্পরিক স্থাপন ক্রিয়ার মাধ্যমে গর্ভধারণ নিশ্চিত করার কাজ এখনো পরীক্ষা ও উন্নয়নের পর্যায়ে।
ডঃ ঝাং বলেন, "এই প্রযুক্তি শুধুই বিজ্ঞান নয়, এটি মানুষের জীবনে সম্ভাবনার নতুন দরজা খুলছে। আমরা আশা করি এটি বন্ধ্যাত্বগ্রস্ত দম্পতিদের জীবনে এক নতুন আশার আলো নিয়ে আসবে।" এই প্রযুক্তি নিয়ে নৈতিক, সামাজিক ও আইনি বিতর্কও চলছে। চীনের গুয়াংডং প্রদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা ও প্রস্তাবনা জমা দেওয়া হয়েছে, যাতে নীতি ও আইন সংক্রান্ত সব বিষয় ঠিকঠাকভাবে ঠিক করা যায়। বিশ্বজুড়ে এই ধরনের প্রযুক্তি বিপুল প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, গর্ভধারণকারী রোবট শুধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি নয়, এটি সামাজিক, নৈতিক ও আইনি দিক থেকে এক নতুন আলোচনার ক্ষেত্র তৈরি করবে।
ডঃ ঝাং চিফেং-এর নেতৃত্বে গুয়াংঝো ভিত্তিক কাইওয়া টেকনোলজি রোবটটির প্রোটোটাইপ তৈরির কাজ করছে। ডঃ ঝাং জানিয়েছেন, রোবট ও মানুষের মধ্যে পারস্পরিক ক্রিয়ার মাধ্যমে ভ্রুণ বৃদ্ধি পাবে, তবে ডিম্ব ও শুক্রাণু কীভাবে প্রজনিত হবে এবং জন্ম দেওয়া হবে, সেই প্রক্রিয়া নিয়ে এখনও অনেক প্রশ্ন রয়ে গেছে।
রোবটের মাধ্যমে সন্তান ধারণের খরচ প্রায় ১ লাখ ইউয়ান (প্রায় ১৩,৯২৭ ডলার), যা যুক্তরাষ্ট্রের একজন মানব স্যারোগেটের তুলনায় অনেক কম। যুক্তরাষ্ট্রে মানব স্যারোগেটের খরচ সাধারণত ১-২ লাখ ডলারের মধ্যে হতে পারে। কৃত্রিম জরায়ু প্রযুক্তি ইতিমধ্যেই প্রায় পরিপক্ব অবস্থায় রয়েছে। তবে এটি রোবটের পেটে স্থাপন করে বাস্তব মানুষ ও রোবটের মধ্যে পারস্পরিক স্থাপন ক্রিয়ার মাধ্যমে গর্ভধারণ নিশ্চিত করার কাজ এখনো পরীক্ষা ও উন্নয়নের পর্যায়ে।
ডঃ ঝাং বলেন, "এই প্রযুক্তি শুধুই বিজ্ঞান নয়, এটি মানুষের জীবনে সম্ভাবনার নতুন দরজা খুলছে। আমরা আশা করি এটি বন্ধ্যাত্বগ্রস্ত দম্পতিদের জীবনে এক নতুন আশার আলো নিয়ে আসবে।" এই প্রযুক্তি নিয়ে নৈতিক, সামাজিক ও আইনি বিতর্কও চলছে। চীনের গুয়াংডং প্রদেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা ও প্রস্তাবনা জমা দেওয়া হয়েছে, যাতে নীতি ও আইন সংক্রান্ত সব বিষয় ঠিকঠাকভাবে ঠিক করা যায়। বিশ্বজুড়ে এই ধরনের প্রযুক্তি বিপুল প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, গর্ভধারণকারী রোবট শুধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতি নয়, এটি সামাজিক, নৈতিক ও আইনি দিক থেকে এক নতুন আলোচনার ক্ষেত্র তৈরি করবে।