টানা পাঁচ দিনের পূজা-অর্চনার পর সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটল। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) রাতে গোদাগাড়ীর পদ্মা নদীর তীরে দেবী দুর্গার প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে এবারের পূজা শেষ হলো।
এসময় নদীর তীরে শতশত ভক্ত উপস্থিত ছিলেন। ভক্তদেরন মাঝে বিষাদ ও আবেগের মিশ্রণ দেখা গেছে। কারও চোখে অশ্রু, কারও ঠোঁটে দেবীর বন্দনা, কেউ আবার নদীর পানিতে নিজ ও পরিবারের সদস্যদের অঞ্জলি দিয়েছেন।
ভগবন্ত সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি পাপ্পু ভকত এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, “এই কয়েকদিন যেন স্বপ্নের মতো কেটেছে। মা দুর্গা আমাদের মাঝে ছিলেন, তাই আনন্দে ভরে উঠেছিল চারপাশ। এখন তিনি চলে যাচ্ছেন, এই কষ্ট মেনে নিতে হবে। আবারও এক বছরের অপেক্ষা।”
“ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মাকে বিদায় জানাচ্ছি। মা আমাদের জন্য এসেছিলেন, অসুর বধ ও মঙ্গলের জন্য। আমরা প্রার্থনা করেছি দেশের শান্তি ও সকল মানুষের কল্যাণের জন্য।”
সকালে নারীরা মণ্ডপ ও মন্দিরে অংশ নিয়ে দুর্গার পায়ে সিঁদুর নিবেদন করেন এবং একে অপরের গায়ে সিঁদুর মেখে জীবনের সমৃদ্ধি কামনা করেন।
এদিকে, প্রতিমা বিসর্জনের সময় কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। নদীর ঘাট ও প্রধান স্থানগুলোতে নৌ পুলিশ, ডুবুরি দল, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনী সতর্ক টহলে রয়েছে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রতি শরতে দেবী দুর্গা স্বামীর গৃহ কৈলাস ছেড়ে কন্যারূপে পিতৃগৃহে আগমন করেন। পাঁচদিনের উৎসবের শেষে প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে তাঁকে বিদায় জানানো হলেও ভক্তদের মনে থাকে আগামী বছরের পুনরাগমনের আশা।
এসময় নদীর তীরে শতশত ভক্ত উপস্থিত ছিলেন। ভক্তদেরন মাঝে বিষাদ ও আবেগের মিশ্রণ দেখা গেছে। কারও চোখে অশ্রু, কারও ঠোঁটে দেবীর বন্দনা, কেউ আবার নদীর পানিতে নিজ ও পরিবারের সদস্যদের অঞ্জলি দিয়েছেন।
ভগবন্ত সর্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি পাপ্পু ভকত এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, “এই কয়েকদিন যেন স্বপ্নের মতো কেটেছে। মা দুর্গা আমাদের মাঝে ছিলেন, তাই আনন্দে ভরে উঠেছিল চারপাশ। এখন তিনি চলে যাচ্ছেন, এই কষ্ট মেনে নিতে হবে। আবারও এক বছরের অপেক্ষা।”
“ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মাকে বিদায় জানাচ্ছি। মা আমাদের জন্য এসেছিলেন, অসুর বধ ও মঙ্গলের জন্য। আমরা প্রার্থনা করেছি দেশের শান্তি ও সকল মানুষের কল্যাণের জন্য।”
সকালে নারীরা মণ্ডপ ও মন্দিরে অংশ নিয়ে দুর্গার পায়ে সিঁদুর নিবেদন করেন এবং একে অপরের গায়ে সিঁদুর মেখে জীবনের সমৃদ্ধি কামনা করেন।
এদিকে, প্রতিমা বিসর্জনের সময় কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়। অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স মোতায়েন করা হয়েছে। নদীর ঘাট ও প্রধান স্থানগুলোতে নৌ পুলিশ, ডুবুরি দল, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনী সতর্ক টহলে রয়েছে।
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস অনুযায়ী, প্রতি শরতে দেবী দুর্গা স্বামীর গৃহ কৈলাস ছেড়ে কন্যারূপে পিতৃগৃহে আগমন করেন। পাঁচদিনের উৎসবের শেষে প্রতিমা বিসর্জনের মাধ্যমে তাঁকে বিদায় জানানো হলেও ভক্তদের মনে থাকে আগামী বছরের পুনরাগমনের আশা।