____________________________________________
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর গোদাগাড়ী পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার (৩০জুলাই) বিকালে গোদাগাড়ী আ ফ জি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী,১গোদাগাড়ী,তানোর আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি । ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ২০২৩ এর মোহাম্মদ রবিউল আলম সভাপতি ও নাসিমুল হক নাসিমকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়। এ কমিটি আগামী ৩ বছরের জন্য দায়িত্ব পালন করবে।
প্রধান উদ্ধোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাস প্রধান বক্তা: জনাব মো: আব্দুর রশিদ বিশেষ অতিথি জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ।
জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পথচলা
_______________________________________________
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর নেতৃত্ব শূন্যতায় পড়ে আওয়ামী লীগ। এরপর ১৯৮১ সালের সম্মেলনে বিদেশে থাকা বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে করা হয় দলের সভাপতি। ওই বছরের ১৭ মে দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন তিনি। তার নেতৃত্বে দ্বিধা-বিভক্ত আওয়ামী লীগ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়। চার দশক ধরে তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পরিচালিত হচ্ছে।
এসময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের পাশাপাশি চারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে দলটি এবং ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৫ বছর, ২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা করছে। ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর অনেকটা সুসংহত হতে সক্ষম হয়ে জোট সরকার বিরোধী আন্দোলনে সফলতার পরিচয়ও দিয়েছিল দলটি। কিন্তু এ আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিলে আবারো নতুন সংকটের মুখে পড়ে যায় দলটি। দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাসহ প্রথম সারির অসংখ্য নেতা গ্রেফতার হন। একাংশের সংস্কার তৎপরতায় কিছুটা সংকটে পড়ে দলীয় কার্যক্রম। তবে, সব প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও মহাজোট ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি গঠিত হয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার। দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপি-জামায়াত জোটের শত প্রতিকূলতাকে মোকাবিলা করে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সর্বশেষ, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং শেখ হাসিনা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন।
নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর সুখী, সমৃদ্ধ ‘ডিজটাল বাংলাদেশ’ গড়াসহ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছে দলটি। এবার ডিজিটাল বাংলাদেশ স্লোগানের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর স্বপ্ন। এবার সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তর। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট - এ চারটি মূল ভিত্তিকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার আগামী ২০৪১ সাল নাগাদ একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহীর গোদাগাড়ী পৌর আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রবিবার (৩০জুলাই) বিকালে গোদাগাড়ী আ ফ জি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী,১গোদাগাড়ী,তানোর আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী এমপি । ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন ২০২৩ এর মোহাম্মদ রবিউল আলম সভাপতি ও নাসিমুল হক নাসিমকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচন করা হয়। এ কমিটি আগামী ৩ বছরের জন্য দায়িত্ব পালন করবে।
প্রধান উদ্ধোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ অয়েজ উদ্দিন বিশ্বাস প্রধান বক্তা: জনাব মো: আব্দুর রশিদ বিশেষ অতিথি জনাব মোঃ জাহাঙ্গীর আলম ।
জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পথচলা
_______________________________________________
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা, ৩ নভেম্বর জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যার পর নেতৃত্ব শূন্যতায় পড়ে আওয়ামী লীগ। এরপর ১৯৮১ সালের সম্মেলনে বিদেশে থাকা বঙ্গবন্ধু কন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে করা হয় দলের সভাপতি। ওই বছরের ১৭ মে দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন তিনি। তার নেতৃত্বে দ্বিধা-বিভক্ত আওয়ামী লীগ আবার ঐক্যবদ্ধ হয়। চার দশক ধরে তার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ পরিচালিত হচ্ছে।
এসময়ে আন্দোলন-সংগ্রামের পাশাপাশি চারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হতে পেরেছে দলটি এবং ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৫ বছর, ২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত আওয়ামী লীগ সরকার পরিচালনা করছে। ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর অনেকটা সুসংহত হতে সক্ষম হয়ে জোট সরকার বিরোধী আন্দোলনে সফলতার পরিচয়ও দিয়েছিল দলটি। কিন্তু এ আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারির পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নিলে আবারো নতুন সংকটের মুখে পড়ে যায় দলটি। দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনাসহ প্রথম সারির অসংখ্য নেতা গ্রেফতার হন। একাংশের সংস্কার তৎপরতায় কিছুটা সংকটে পড়ে দলীয় কার্যক্রম। তবে, সব প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ও মহাজোট ঐতিহাসিক বিজয় অর্জন করে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি গঠিত হয় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার। দ্বিতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি বিএনপি-জামায়াত জোটের শত প্রতিকূলতাকে মোকাবিলা করে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। সর্বশেষ, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে এবং শেখ হাসিনা চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী হন।
নির্বাচনী অঙ্গীকার অনুযায়ী ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত, আধুনিক বিজ্ঞান ও তথ্য-প্রযুক্তি নির্ভর সুখী, সমৃদ্ধ ‘ডিজটাল বাংলাদেশ’ গড়াসহ বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে নিয়ে গেছে দলটি। এবার ডিজিটাল বাংলাদেশ স্লোগানের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এর স্বপ্ন। এবার সরকারের লক্ষ্য ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-এ রূপান্তর। স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট সোসাইটি, স্মার্ট ইকোনমি ও স্মার্ট গভর্নমেন্ট - এ চারটি মূল ভিত্তিকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার আগামী ২০৪১ সাল নাগাদ একটি সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক, উদ্ভাবনী স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে যাত্রা শুরু করেছে