নিউজ ডেস্ক: শোকাবহ আগস্টের প্রথম দিবসে রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন। বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনীদের ফেরত এনে সাজা কার্যকর করতে পারলে বাংলাদেশের ইতিহাস কলঙ্কমুক্ত হবে বললেন জননেতা এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
_______________________________________________
শোকাবহ আগস্টের মাসব্যাপী কর্মসূচির প্রথম দিবসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১ আগস্ট) বেলা ১১টায় কুমারপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের পুনঃনির্বাচিত মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন।
পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে এক মিনিট নিরবতা পালন ও শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এরআগে কর্মসূচি সমূহের মধ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কুমারপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্বাভাবিক বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিম্ন আদালত থেকে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত গিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছে।
সাজাপ্রাপ্ত বেশ কিছু আসামী কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে কেউ প্রকাশ্যে আছে, কেউ পলাতক আছে। যারা প্রকাশ্যে আছে তাদেরকে দেশে ফেরত আনতে সরকারিভাবে নানা প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু সে সমস্ত দেশ মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে নয় এই কথা বলে তারা খুনীদের ফেরত দেয়নি বিধায় তাদের শাস্তি কার্যকর যায়নি। আমরা মনে করি জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের সাথে অন্যকোন হত্যাকাণ্ডকে এক করে দেখা সমীচীন নয় বা দেখার সুযোগ নেই। সাজাপ্রাপ্ত খুনীদের দ্রুত ফেরত নিয়ে এসে সাজা কার্যকর করতে পারলে বাংলাদেশের ইতিহাস কলঙ্কমুক্ত হবে, সেটি আমাদের করতে হবে। তবে সেই দেশগুলো খুনিদের ফেরত পাঠানোর ব্যপারে সেই অর্থে সাড়া দেয়নি। আমরা মনে করি যে, জনমত তৈরি করে আমরা আমাদের দাবি আদায় করতে পারবো। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সহ-সভাপতি সৈয়দ শাহাদত হোসেন, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহ্সানুল হক পিন্টু, দপ্তর সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম বুলবুল, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শ্যাম দত্ত, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: ফ ম আ জাহিদ, কোষাধ্যক্ষ হাবিবুল্লাহ ডলার, সদস্য হাবিবুর রহমান বাবু, হাফিজুর রহমান বাবু, ইসমাইল হোসেন, বাদশা শেখ, জয়নাল আবেদীন চাঁদ, ইউনুস আলী, খায়রুল বাশার শাহীন,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সদস্য ডা: আনিকা ফারিহা জামান অর্ণা, থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে বোয়ালিয়া (পশ্চিম) থানার সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান রতন, বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানার সাধারণ সম্পাদক শ্যামল কুমার ঘোষ, নগর শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওয়ালী খান, নগর যুবলীগ সভাপতি রমজান আলী, সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন বাচ্চু, নগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি এ্যাড. ইসমত আরা, সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, নগর ছাত্রলীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম, সাধারণ সম্পাদক ডা: সিরাজুম মুবিন সবুজ প্রমুখ।
_______________________________________________
শোকাবহ আগস্টের মাসব্যাপী কর্মসূচির প্রথম দিবসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১ আগস্ট) বেলা ১১টায় কুমারপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ের স্বাধীনতা চত্বরে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের পুনঃনির্বাচিত মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন।
পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে এক মিনিট নিরবতা পালন ও শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এরআগে কর্মসূচি সমূহের মধ্যে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে কুমারপাড়াস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মেয়র এ.এইচ.এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর স্বাভাবিক বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিম্ন আদালত থেকে সর্বোচ্চ আদালত পর্যন্ত গিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারীদের শাস্তি নিশ্চিত করা হয়েছে।
সাজাপ্রাপ্ত বেশ কিছু আসামী কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে কেউ প্রকাশ্যে আছে, কেউ পলাতক আছে। যারা প্রকাশ্যে আছে তাদেরকে দেশে ফেরত আনতে সরকারিভাবে নানা প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু সে সমস্ত দেশ মৃত্যুদণ্ডের পক্ষে নয় এই কথা বলে তারা খুনীদের ফেরত দেয়নি বিধায় তাদের শাস্তি কার্যকর যায়নি। আমরা মনে করি জাতির পিতার হত্যাকাণ্ডের সাথে অন্যকোন হত্যাকাণ্ডকে এক করে দেখা সমীচীন নয় বা দেখার সুযোগ নেই। সাজাপ্রাপ্ত খুনীদের দ্রুত ফেরত নিয়ে এসে সাজা কার্যকর করতে পারলে বাংলাদেশের ইতিহাস কলঙ্কমুক্ত হবে, সেটি আমাদের করতে হবে। তবে সেই দেশগুলো খুনিদের ফেরত পাঠানোর ব্যপারে সেই অর্থে সাড়া দেয়নি। আমরা মনে করি যে, জনমত তৈরি করে আমরা আমাদের দাবি আদায় করতে পারবো। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, রাজশাহী মহানগরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী কামাল, সহ-সভাপতি সৈয়দ শাহাদত হোসেন, অধ্যক্ষ শফিকুর রহমান বাদশা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহ্সানুল হক পিন্টু, দপ্তর সম্পাদক মাহাবুব-উল-আলম বুলবুল, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক মীর তৌফিক আলী ভাদু, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ কবির সেন্টু, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক শ্যাম দত্ত, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা: ফ ম আ জাহিদ, কোষাধ্যক্ষ হাবিবুল্লাহ ডলার, সদস্য হাবিবুর রহমান বাবু, হাফিজুর রহমান বাবু, ইসমাইল হোসেন, বাদশা শেখ, জয়নাল আবেদীন চাঁদ, ইউনুস আলী, খায়রুল বাশার শাহীন,
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সদস্য ডা: আনিকা ফারিহা জামান অর্ণা, থানা আওয়ামী লীগের মধ্যে বোয়ালিয়া (পশ্চিম) থানার সাধারণ সম্পাদক শামসুজ্জামান রতন, বোয়ালিয়া (পূর্ব) থানার সাধারণ সম্পাদক শ্যামল কুমার ঘোষ, নগর শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওয়ালী খান, নগর যুবলীগ সভাপতি রমজান আলী, সাধারণ সম্পাদক মোশারফ হোসেন বাচ্চু, নগর যুব মহিলা লীগ সভাপতি এ্যাড. ইসমত আরা, সাধারণ সম্পাদক নিলুফার ইয়াসমিন নিলু, নগর ছাত্রলীগ সভাপতি নূর মোহাম্মদ সিয়াম, সাধারণ সম্পাদক ডা: সিরাজুম মুবিন সবুজ প্রমুখ।