নিউজ ডেস্ক : ট্রাফিক আইন প্রতিপালনে আরএমপি’র পুলিশ কমিশনারের সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগরীতে ট্রাফিক আইন প্রতিপালন সংক্রান্তে চালক ও অভিভাবকদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৬ই আগস্ট ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ, বুধবার সকাল ১১:০০ টায় রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের উদ্যোগে আরএমপি’র ট্রাফিক অফিসে ট্রাফিক আইন প্রতিপালন সংক্রান্তে চালক ও অভিভাবকদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আরএমপি’র সম্মানিত পুলিশ কমিশনার জনাব বিপ্লব বিজয় তালুকদার মহোদয়। সভায় পুলিশ কমিশনার ট্রাফিক আইন প্রতিপালনসহ সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ, যানজট নিরসনে চালক ও অভিভাবকদের সচেতন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন। সভার শুরুতেই পুলিশ কমিশনার মহোদয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যসহ ১৫ই আগস্টে সকল শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান।
এসময় তিনি বলেন, রাজশাহী মহানগরীতে “নো হেলমেট, নো ফুয়েল” চলমান সচেতনতামূলক কর্মসূচি জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থেই গ্রহণ করা হয়েছে। পাম্প মালিক ও কর্মচারীরাও সচেতন হয়ে পুলিশের সাথে একাত্ম হয়ে এই কর্মসূচি পালন করছেন। বর্তমানে হেলমেটবিহীন চালকদের আইনের আওতায় আনা হলেও খুব শীঘ্রই আরোহীদেরও হেলমেট না থাকলে আইনের আওতায় আনা হবে। ১৮ বছর বয়সের নীচে কাউকে মোটরসাইকেল না দেওয়ার জন্য উপস্থিত অভিভাবকদের অনুরোধ করেন পুলিশ কমিশনার। পুলিশ কমিশনার মহোদয় বলেন, রাজশাহী মহানগরীর রাস্তা অনেক প্রশস্ত হওয়ায় নিয়ম মেনে যানবাহন চালানো খুবই সহজ। ট্রাফিক সিগন্যাল মেনে চলা, বাম লেন ফ্রি রাখা এবং মোড়ের ২০ গজ দূরে গাড়ী দাঁড় করানো এসব নিয়ম কানুন মেনে চলার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। আপনাদের পরিবারের সদস্য ও পরিচিত জনদের সচেতন করবেন। সকলের সহযোগিতায় এই সবুজ সুন্দর নগরীতে একটি উন্নত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা উপহার দেওয়ার কথা বলেন তিনি। আগামীতে স্কুলে সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। সেখানে শিক্ষার্থীদের ট্রাফিক আইন, রাস্তা পারাপার, ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন করা হবে।
পুলিশ কমিশনার মহোদয় বলেন, সরকার যে আইন প্রনয়ন করে, আমরা শুধু তা প্রয়োগ করি। এই অভিযান চলমান থাকবে। ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সকলের সচেতনতা ও সহযোগিতায় এই শহর হবে নিরাপদ। পরবর্তীতে তিনি সংবাদিক, চালক ও অভিভাবকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) জনাব বিজয় বসাক, বিপিএম, পিপিএম (বার), উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জনাব অনির্বান চাকমা, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জনাব শারমিন আকতার চুমকি, পুলিশ পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন) জনাব মো: সাইদুর রহমান, আরএমপি'র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, সাংবাদিকবৃন্দ, বিভিন্ন পরিবহনের চালকবৃন্দ ও অভিভাবকগণ।
আজ ১৬ই আগস্ট ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ, বুধবার সকাল ১১:০০ টায় রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের উদ্যোগে আরএমপি’র ট্রাফিক অফিসে ট্রাফিক আইন প্রতিপালন সংক্রান্তে চালক ও অভিভাবকদের নিয়ে সচেতনতামূলক সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আরএমপি’র সম্মানিত পুলিশ কমিশনার জনাব বিপ্লব বিজয় তালুকদার মহোদয়। সভায় পুলিশ কমিশনার ট্রাফিক আইন প্রতিপালনসহ সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধ, যানজট নিরসনে চালক ও অভিভাবকদের সচেতন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন। সভার শুরুতেই পুলিশ কমিশনার মহোদয় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সদস্যসহ ১৫ই আগস্টে সকল শহিদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জানান।
এসময় তিনি বলেন, রাজশাহী মহানগরীতে “নো হেলমেট, নো ফুয়েল” চলমান সচেতনতামূলক কর্মসূচি জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থেই গ্রহণ করা হয়েছে। পাম্প মালিক ও কর্মচারীরাও সচেতন হয়ে পুলিশের সাথে একাত্ম হয়ে এই কর্মসূচি পালন করছেন। বর্তমানে হেলমেটবিহীন চালকদের আইনের আওতায় আনা হলেও খুব শীঘ্রই আরোহীদেরও হেলমেট না থাকলে আইনের আওতায় আনা হবে। ১৮ বছর বয়সের নীচে কাউকে মোটরসাইকেল না দেওয়ার জন্য উপস্থিত অভিভাবকদের অনুরোধ করেন পুলিশ কমিশনার। পুলিশ কমিশনার মহোদয় বলেন, রাজশাহী মহানগরীর রাস্তা অনেক প্রশস্ত হওয়ায় নিয়ম মেনে যানবাহন চালানো খুবই সহজ। ট্রাফিক সিগন্যাল মেনে চলা, বাম লেন ফ্রি রাখা এবং মোড়ের ২০ গজ দূরে গাড়ী দাঁড় করানো এসব নিয়ম কানুন মেনে চলার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানান। আপনাদের পরিবারের সদস্য ও পরিচিত জনদের সচেতন করবেন। সকলের সহযোগিতায় এই সবুজ সুন্দর নগরীতে একটি উন্নত ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা উপহার দেওয়ার কথা বলেন তিনি। আগামীতে স্কুলে সচেতনতামূলক কর্মসূচি গ্রহণ করা হবে। সেখানে শিক্ষার্থীদের ট্রাফিক আইন, রাস্তা পারাপার, ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে সচেতন করা হবে।
পুলিশ কমিশনার মহোদয় বলেন, সরকার যে আইন প্রনয়ন করে, আমরা শুধু তা প্রয়োগ করি। এই অভিযান চলমান থাকবে। ট্রাফিক আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সকলের সচেতনতা ও সহযোগিতায় এই শহর হবে নিরাপদ। পরবর্তীতে তিনি সংবাদিক, চালক ও অভিভাবকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন। সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) জনাব বিজয় বসাক, বিপিএম, পিপিএম (বার), উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জনাব অনির্বান চাকমা, সহকারী পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) জনাব শারমিন আকতার চুমকি, পুলিশ পরিদর্শক (শহর ও যানবাহন) জনাব মো: সাইদুর রহমান, আরএমপি'র ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ, সাংবাদিকবৃন্দ, বিভিন্ন পরিবহনের চালকবৃন্দ ও অভিভাবকগণ।