নিউজ বিনোদন : নতুন রেকর্ড গড়ার মুখে গাদর ২। ২০২৩ সালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উপার্জিত সিনেমা হতে চলেছে সানি-আমিশার। ইতিহাসের পুনরাবর্তন। ২০০৩ সালে বক্স অফিসে ইতিহাস তৈরি করেছিল ‘গাদর: এক প্রেম কথা’। সানি দেওল আর আমিশা পাটেলের সিনেমা রেকর্ড টিকিট বিক্রি করেছিল সেই বছর।
আবারও ২০ বছর পর হলে এল সিকুয়েল। ১১ অগস্ট মুক্তি পেয়েছে ‘গদর ২’। জ্ঞসিনেমা ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই দর্শকদের মধ্যে ছবি নিয়ে তৈরি হয়েছিল উন্মাদনা। ভারতীয় গনমাধ্যম এর রিপোর্ট অনুসারে, প্রথম দিনে গাদর ভারতীয় বক্স অফিস থেকে আয় করেছিল ৪০ কোটি। আর দ্বিতীয় দিনে তা বেড়ে হল ৪৭.৩ কোটি। অর্থাৎ প্রথম দুই দিনে সানি দেওলের ছবির আয় ৮৭.৩ কোটি। হল ফেরত দর্শকও গাদর ২ দেখে বেশ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়াই দিয়েছেন। হিন্দুস্তান টাইমসের ক্যামেরায় ধরা পড়েছিল প্রথম দিন হল থেকে বের হওয়া দর্শকদের সেই উচ্ছ্বাস। মুম্বই-এর এক সিনেমা হল থেকে 'গদর-২' দেখে বের হওয়ার সময় একজন বলেছিলেন, ‘সানি দেওল জিন্দাবাদ।’ তো কেই বলেন, ‘এক নম্বর ছবি, অবশ্যই দেখা উচিত।’ কারও দাবি, ‘এটা আসলে ছবি নয়, আমাদের আবেগ…’। কেউ দেন ১০-এ ১০, কেউ আবার ১০-এর মধ্যে ২০ দিয়ে বসেন সানি-আমিশার 'গদর-২'কে। কেউ জানান ‘বিরতির পর তো ধূম মাচিয়ে দিয়েছে পুরো…’।
কেউ কেউ দাবি করেন, ‘এটা গদর ১-এর থেকেও বেশি ভালো, অভিনয়, চিত্রনাট্য সবই ভালো’, কারোর মন্তব্য, ‘ভাই সানি পাজি ছা গ্য়ায়া" ১৯৭১ সালের ক্রাশ ইন্ডিয়া মুভমেন্ট, ভারত-পাক যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ‘গদর ২’। তবে এই সিনেমাও তারা আর সাকিনাকে নিয়েও। পাকিস্তানের সেনার হাতে প্রেম ঘটিত কারণে বন্দি তাঁদের একমাত্র ছেলে জিত্তে ওরফে চরণজিৎ। আর ছেলেকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে আনতে পড়শি দেশে ফের পা রাখে তারা সিং। এর আগে গিয়েছিল বউ আনতে। এবার ছেলেকে। সানি আর আমিশা ছাড়াও গদর ২-তে আরও অভিনয় করেছেন উৎকর্ষ শর্মা, সিমরত কৌর, মণীশ ওয়াধওয়ারা অন্যান্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়।
আবারও ২০ বছর পর হলে এল সিকুয়েল। ১১ অগস্ট মুক্তি পেয়েছে ‘গদর ২’। জ্ঞসিনেমা ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই দর্শকদের মধ্যে ছবি নিয়ে তৈরি হয়েছিল উন্মাদনা। ভারতীয় গনমাধ্যম এর রিপোর্ট অনুসারে, প্রথম দিনে গাদর ভারতীয় বক্স অফিস থেকে আয় করেছিল ৪০ কোটি। আর দ্বিতীয় দিনে তা বেড়ে হল ৪৭.৩ কোটি। অর্থাৎ প্রথম দুই দিনে সানি দেওলের ছবির আয় ৮৭.৩ কোটি। হল ফেরত দর্শকও গাদর ২ দেখে বেশ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়াই দিয়েছেন। হিন্দুস্তান টাইমসের ক্যামেরায় ধরা পড়েছিল প্রথম দিন হল থেকে বের হওয়া দর্শকদের সেই উচ্ছ্বাস। মুম্বই-এর এক সিনেমা হল থেকে 'গদর-২' দেখে বের হওয়ার সময় একজন বলেছিলেন, ‘সানি দেওল জিন্দাবাদ।’ তো কেই বলেন, ‘এক নম্বর ছবি, অবশ্যই দেখা উচিত।’ কারও দাবি, ‘এটা আসলে ছবি নয়, আমাদের আবেগ…’। কেউ দেন ১০-এ ১০, কেউ আবার ১০-এর মধ্যে ২০ দিয়ে বসেন সানি-আমিশার 'গদর-২'কে। কেউ জানান ‘বিরতির পর তো ধূম মাচিয়ে দিয়েছে পুরো…’।
কেউ কেউ দাবি করেন, ‘এটা গদর ১-এর থেকেও বেশি ভালো, অভিনয়, চিত্রনাট্য সবই ভালো’, কারোর মন্তব্য, ‘ভাই সানি পাজি ছা গ্য়ায়া" ১৯৭১ সালের ক্রাশ ইন্ডিয়া মুভমেন্ট, ভারত-পাক যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ‘গদর ২’। তবে এই সিনেমাও তারা আর সাকিনাকে নিয়েও। পাকিস্তানের সেনার হাতে প্রেম ঘটিত কারণে বন্দি তাঁদের একমাত্র ছেলে জিত্তে ওরফে চরণজিৎ। আর ছেলেকে মায়ের কোলে ফিরিয়ে আনতে পড়শি দেশে ফের পা রাখে তারা সিং। এর আগে গিয়েছিল বউ আনতে। এবার ছেলেকে। সানি আর আমিশা ছাড়াও গদর ২-তে আরও অভিনয় করেছেন উৎকর্ষ শর্মা, সিমরত কৌর, মণীশ ওয়াধওয়ারা অন্যান্যরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়।