স্টাফ রিপোর্টারঃ ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা ও আড়ম্বর পূর্ণভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি আয়োজনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার পালিত হয়েছে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ২০ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও বিশ্ববিদ্যালয় দিবস। সকাল ৯ টায় প্রশাসনিক ভবন চত্বরে জাতীয় সঙ্গীতের সাথে জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন এবং ফেস্টুন ও শান্তির প্রতীক পায়রা উড়ানোর মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় দিবসের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রুয়েটের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখ,সাবেক দায়িতপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো.সাজ্জাদ হোসেন, পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড.মো.নিয়ামুল বারী, ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড.মো.রবিউল আওয়াল,ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড.মো.সেলিম হোসেন প্রমুখ। এরপর মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ছাত্রদের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এরপরই উপাচার্য বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। সকাল ১০ টায় রুয়েটের শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের অংশ গ্রহণে একটি বর্ণাঢ্য আনন্দরালী বের হয়,যার নেতৃত্ব দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো.জাহাঙ্গীর আলম। র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও রাজশাহী ঢাকা-মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসনিক ভবন প্রাঙ্গণে পোস্টার প্রেজেন্টেশন এন্ড ইনোভেশন প্রজেক্ট আইডিয়া কনটেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড.মো.জাহাঙ্গীর আলম আইডিয়া কনটেস্ট পরিদর্শন করেন এবং বিজয়ীদের পুরস্কৃত করেন। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন,প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা দেশ ও জাতির সম্পদ। তাদের দেশের মানুষের কল্যাণে সাশ্রয়ী ও সহজে ব্যবহারযোগ্য নিত্য নতুন টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনে আত্মনিয়োগ করতে হবে। ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক ও বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ২০২৩ উদযাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আওয়ালের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন,গবেষণা ও সম্প্রাসরণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড.মো.ফারুক হোসেন।
এছাড়াও মেডিকেল সেন্টারের রুয়েটের শিক্ষার্থীদের মনোচিকিৎসা ও কাউন্সিলিং কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড.মো.জাহাঙ্গীর আলম। বাদ জুম্মা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে রুয়েটের অগ্রযাত্রা এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড.মো. জাহাঙ্গীর আলম,ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড.মো. সেলিম হোসেন,বিভিন্ন ইন্সটিটিউটের পরিচালক,অনুষদের ডীন,বিভাগীয় ও দপ্তর প্রধান ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষক,শিক্ষার্থী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রুয়েটের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সেখ,সাবেক দায়িতপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো.সাজ্জাদ হোসেন, পুরকৌশল অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড.মো.নিয়ামুল বারী, ছাত্র কল্যাণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড.মো.রবিউল আওয়াল,ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড.মো.সেলিম হোসেন প্রমুখ। এরপর মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ছাত্রদের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ এবং শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। এরপরই উপাচার্য বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। সকাল ১০ টায় রুয়েটের শিক্ষক,শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের অংশ গ্রহণে একটি বর্ণাঢ্য আনন্দরালী বের হয়,যার নেতৃত্ব দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো.জাহাঙ্গীর আলম। র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ছাড়াও রাজশাহী ঢাকা-মহাসড়ক প্রদক্ষিণ করে। বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উপলক্ষে প্রশাসনিক ভবন প্রাঙ্গণে পোস্টার প্রেজেন্টেশন এন্ড ইনোভেশন প্রজেক্ট আইডিয়া কনটেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। উপাচার্য অধ্যাপক ড.মো.জাহাঙ্গীর আলম আইডিয়া কনটেস্ট পরিদর্শন করেন এবং বিজয়ীদের পুরস্কৃত করেন। পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন,প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা দেশ ও জাতির সম্পদ। তাদের দেশের মানুষের কল্যাণে সাশ্রয়ী ও সহজে ব্যবহারযোগ্য নিত্য নতুন টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনে আত্মনিয়োগ করতে হবে। ছাত্রকল্যাণ দপ্তরের পরিচালক ও বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ২০২৩ উদযাপন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রবিউল আওয়ালের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেন,গবেষণা ও সম্প্রাসরণ দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড.মো.ফারুক হোসেন।
এছাড়াও মেডিকেল সেন্টারের রুয়েটের শিক্ষার্থীদের মনোচিকিৎসা ও কাউন্সিলিং কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড.মো.জাহাঙ্গীর আলম। বাদ জুম্মা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে রুয়েটের অগ্রযাত্রা এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড.মো. জাহাঙ্গীর আলম,ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড.মো. সেলিম হোসেন,বিভিন্ন ইন্সটিটিউটের পরিচালক,অনুষদের ডীন,বিভাগীয় ও দপ্তর প্রধান ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষক,শিক্ষার্থী,কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।