নিউজ খেলাধুলা: এশিয়া কাপে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ব্যাট করতে নেমে উড়ন্ত সূচনা পায় বাংলাদেশ। তবে এরপর দ্রুতই জোড়া উইকেট হারায় বাংলাদেশ। এরপর চার নম্বরে ব্যাট করতে নামেন নাজমুল হাসান শান্ত। পজিশন পরিবর্তন হলেও শান্ত আছেন নিজের ছন্দে। মেহেদী হাসান মিরাজ সেঞ্চুরি করলেন একটু আগে। এরপর শান্তও পেলেন ওয়ানডে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। নাজমুল হোসেন শান্ত যেন ফিরেছেন রাজকীয়ভাবে। তিন নম্বরে নেমে হয়ে উঠেছেন আস্থার প্রতীক। অথচ সেই শান্তকেই কিনা আফগানিস্তানের বিপক্ষে নামতে হলো চার নম্বরে।
পজিশন তার কাছে কোনও বিষয় নয়। তাই তো ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবার চারে নেমেই করলেন সেঞ্চুরি টস জিতে ব্যাট করতে নেমে কিছুটা আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন নাইম শেখ। আর দেখেশুনে খেলতে থাকেন মিরাজ। অন্যদিকে ছন্নছাড়া বোলিং করতে থাকে আফগানিস্তান। নাইমের সঙ্গে ধীরে ধীরে রান তোলার গতি বাড়ান মিরাজও। তবে ইনিংসের দশম ওভারের শেষ বলে আউট হন নাইম। দলীয় ৬০ রানে ৩২ বলে ২৮ রান করে আফগান স্পিনার মুজিবুরের বলে বোল্ড হন তিনি। নাইমের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন তাওহিদ হৃদয়। তবে এসেই সাজঘরে ফিরে যান এই ব্যাটার।
রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান তিনি। হৃদয়ের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন নাজমুল হাসান শান্ত। মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে হাল ধরেন তিনি। ঠান্ডা মাথার ব্যাটিংয়ে ৬৫ বলে ফিফটি পূরণ করেন মিরাজ। অন্যদিকে সাবলীল ব্যাটিংয়ে ৫৭ বলে ফিফটি তুলে নেন শান্ত। ফিফটির পর কিছুটা আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন শান্ত-মিরাজ। সাবলীল ব্যাটিংয়ে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মিরাজ। ১১৫ বলে সেঞ্চুরি করেন তিনি। মিরাজের পরেই সেঞ্চুরির দেখা পান শান্ত ১০১ বলে।
পজিশন তার কাছে কোনও বিষয় নয়। তাই তো ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবার চারে নেমেই করলেন সেঞ্চুরি টস জিতে ব্যাট করতে নেমে কিছুটা আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন নাইম শেখ। আর দেখেশুনে খেলতে থাকেন মিরাজ। অন্যদিকে ছন্নছাড়া বোলিং করতে থাকে আফগানিস্তান। নাইমের সঙ্গে ধীরে ধীরে রান তোলার গতি বাড়ান মিরাজও। তবে ইনিংসের দশম ওভারের শেষ বলে আউট হন নাইম। দলীয় ৬০ রানে ৩২ বলে ২৮ রান করে আফগান স্পিনার মুজিবুরের বলে বোল্ড হন তিনি। নাইমের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন তাওহিদ হৃদয়। তবে এসেই সাজঘরে ফিরে যান এই ব্যাটার।
রানের খাতা খোলার আগেই সাজঘরে ফিরে যান তিনি। হৃদয়ের বিদায়ের পর ক্রিজে আসেন নাজমুল হাসান শান্ত। মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে হাল ধরেন তিনি। ঠান্ডা মাথার ব্যাটিংয়ে ৬৫ বলে ফিফটি পূরণ করেন মিরাজ। অন্যদিকে সাবলীল ব্যাটিংয়ে ৫৭ বলে ফিফটি তুলে নেন শান্ত। ফিফটির পর কিছুটা আগ্রাসী ব্যাটিং করতে থাকেন শান্ত-মিরাজ। সাবলীল ব্যাটিংয়ে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন মিরাজ। ১১৫ বলে সেঞ্চুরি করেন তিনি। মিরাজের পরেই সেঞ্চুরির দেখা পান শান্ত ১০১ বলে।