নিউজ ডেস্ক : রাজশাহী নগরীতে স্ত্রীর অভিযোগে কলগার্লসহ গ্রেপ্তার হয়েছেন লক্ষ্মীপুর এলাকার ফাতেমা সিদ্দিকার ছেলে নাজমুল সাকিব। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে নগরীর শাহমখদুম থানার বড়বনগ্রাম রায়পাড়া এলাকায় নিজের খামার বাড়িতে অনৈতিক কার্যকলাপের সময় কলগার্ল ও মাদকসহ সাকিবকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। নাজমুল সাকিব নগরীর মাদারল্যান্ড ইনফার্টিলিটি সেন্টার ও হাসপাতালের মালিক (গাইনু) ডা. ফাতেমা সিদ্দিকার ছেলে ।
শাহমখদুম থানার ওসি ইসমাইল হোসেন বলেন, অনৈতিক কর্মকান্ড ও মাদক রাখার অভিযোগে নাজমুল সাকিবকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছে ২০ গ্রাম গাজা পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকান্ড ও মাদক আইনে দুইটি মামলা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে তাকে আদালতে চালান দেয়া হয়। সাকিবের স্ত্রী অদিতির অভিযোগের বরাদ দিয়ে পুলিশ জানায়, সাকিব প্রায়শই তার স্ত্রীকে মারধর করতো। এছাড়াও সে মাঝেমধ্যে বহিরাগত মেয়ে মানুষ নিয়ে নিজ বাড়িতে আনন্দফুর্তি করতো। এরই ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেলে অদিতি শাহমখদুম থানায় দিয়ে লিখিত অভিযোগ দেন। থানার ওসি বিষয়টি তদারকির জন্য এস আই নাসিরকে নির্দেশ দেন।
এসআই নাসির সন্ধ্যায় সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। প্রায় ঘন্টাখানেক ডাকাডাকির পরেও সাকিব দরজা না খুললে অদিতি তার শাশুড়ী ডাক্তার ফাতেমা সিদ্দিকাকে ফোন দিয়ে সাকিবকে দরজা খুলতে বললে এবং অবশেষে সে দরজা খোলে। পরে পুলিশ বাড়ির সবাইকে নিয়ে সাকিবের রুমে প্রবেশ করে অভিযোগের সত্যতা পান। এর পর ওই রুমে তল্লাশি করে গাজা পাওয়া যায়। বহুদিন ধরে সাকিব বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের মেয়ে নিয়ে বাসায় আনন্দফুর্তি করতো। সাকিব কলগার্ল জানান, তিনি সাকিবের বান্ধুবি। সাকিবের স্ত্রী নিয়মিত নেশা করতো। তাদের মধ্যে অনেকদিন ধরেই বনিবনা নেই। তাই মাঝে মধ্যে তাকে ডেকে আনতে। সাকিব বলেন, আমার স্ত্রী অদিতি প্রায়শই আমাকে নোংরা ভাষায় গালিগালাজ করতো। সংসারে সে অশান্তি ছাড়া আমাকে কিছুই দেয়নি। আমি আমার বান্ধবীর কাছে আমার সংসারের অশান্তির কথা শেয়ার করছিলাম। তবে চল্লিশ মিনিট ধরে পুলিশ ও আপনার স্ত্রী দরজা নক করার পরেও কেনো দরজা ফোলেননি জানতে চাইলে তিনি কোন উত্তর দেননি।
শাহমখদুম থানার ওসি ইসমাইল হোসেন বলেন, অনৈতিক কর্মকান্ড ও মাদক রাখার অভিযোগে নাজমুল সাকিবকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার কাছে ২০ গ্রাম গাজা পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে অনৈতিক কর্মকান্ড ও মাদক আইনে দুইটি মামলা হয়েছে। শুক্রবার দুপুরে তাকে আদালতে চালান দেয়া হয়। সাকিবের স্ত্রী অদিতির অভিযোগের বরাদ দিয়ে পুলিশ জানায়, সাকিব প্রায়শই তার স্ত্রীকে মারধর করতো। এছাড়াও সে মাঝেমধ্যে বহিরাগত মেয়ে মানুষ নিয়ে নিজ বাড়িতে আনন্দফুর্তি করতো। এরই ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার বিকেলে অদিতি শাহমখদুম থানায় দিয়ে লিখিত অভিযোগ দেন। থানার ওসি বিষয়টি তদারকির জন্য এস আই নাসিরকে নির্দেশ দেন।
এসআই নাসির সন্ধ্যায় সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। প্রায় ঘন্টাখানেক ডাকাডাকির পরেও সাকিব দরজা না খুললে অদিতি তার শাশুড়ী ডাক্তার ফাতেমা সিদ্দিকাকে ফোন দিয়ে সাকিবকে দরজা খুলতে বললে এবং অবশেষে সে দরজা খোলে। পরে পুলিশ বাড়ির সবাইকে নিয়ে সাকিবের রুমে প্রবেশ করে অভিযোগের সত্যতা পান। এর পর ওই রুমে তল্লাশি করে গাজা পাওয়া যায়। বহুদিন ধরে সাকিব বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের মেয়ে নিয়ে বাসায় আনন্দফুর্তি করতো। সাকিব কলগার্ল জানান, তিনি সাকিবের বান্ধুবি। সাকিবের স্ত্রী নিয়মিত নেশা করতো। তাদের মধ্যে অনেকদিন ধরেই বনিবনা নেই। তাই মাঝে মধ্যে তাকে ডেকে আনতে। সাকিব বলেন, আমার স্ত্রী অদিতি প্রায়শই আমাকে নোংরা ভাষায় গালিগালাজ করতো। সংসারে সে অশান্তি ছাড়া আমাকে কিছুই দেয়নি। আমি আমার বান্ধবীর কাছে আমার সংসারের অশান্তির কথা শেয়ার করছিলাম। তবে চল্লিশ মিনিট ধরে পুলিশ ও আপনার স্ত্রী দরজা নক করার পরেও কেনো দরজা ফোলেননি জানতে চাইলে তিনি কোন উত্তর দেননি।