নিউজ ডেস্ক: রাজশাহীর পুঠিয়া স্বামী স্ত্রীকে কুপিয়ে জখম করেছে পুঠিয়া পৌর এলাকার স্মরন ও সায়েক নামে দুইজন ব্যক্তি তারা সম্পর্কে দুই ভাই।
ঘটনা সূত্রে জানা যাায় বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকার করতে যান অভিযুক্ত দুইভাই ।
পাখি শিকার করা নিয়়ে এলাকায় লোকজনের মধ্যে আলোচনা হয় । তাদের পাখি শিকারের প্রচারণা চালানোর অভিযোগে আসমা বেগম (৪০) ও তার স্বামী জাহাঙ্গীর হোসেনকে (৪৫) কুপিয়ে জখম করেছে ওই দুই স্থানীয়়়় নেতা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ছাত্রলীগ নেতা স্মরণ ও তার বাবা টিপুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেইটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
স্মরণ ও সায়েক কাঠালবাড়িয়া স্টেডিয়ামপাড়া সেলিম ইবনে টিপুর ছেলে। আর ভুক্তভোগী স্বামী-স্ত্রী একই পাড়ার বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শী সোলাইমান বলেন, স্মরণ ও সায়েক দীর্ঘদিন থেকে তারা বন্দুক দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকার করেন। বিষয়টি গ্রামের সকলে মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। তবে সম্প্রতি জানাজানির এই বিষয়টি আসমা বেগম ও তার স্বামী জাহাঙ্গীর হোসেন প্রচার করেছেন বলে তারা সন্দেহ করে কিন্তু তারা এই বিষয়টি প্রচার করেনি বলে স্মরণ ও সায়েকের বাবাকে বলতে আসেন।
এসময় স্মরণ ও সায়েক তার বাবার সামনে ওই দুজনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আল আমিন বলেন, ওই নারীর একটি হাতের চারটি আঙ্গুল পুরোপুরি কেটে গেছে। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় তাকে গত রাতেই দ্রুত রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আর তার স্বামীকে এখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, তারা গরীব অসহায় পরিবার। শুধু সন্দেহের জেরে তার উপর প্রকাশ্যে অমানুষিকভাবে হামলা করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ তিনজনের নামে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে পুুুঠিয়াঠ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, স্বামী-স্ত্রী দুজনকে কোপানোর ঘটনায় ওই পরিবার থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। আর পুলিশ গত রাতেই অভিযুক্ত স্মরণ ও তার পিতা টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে।
ঘটনা সূত্রে জানা যাায় বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকার করতে যান অভিযুক্ত দুইভাই ।
পাখি শিকার করা নিয়়ে এলাকায় লোকজনের মধ্যে আলোচনা হয় । তাদের পাখি শিকারের প্রচারণা চালানোর অভিযোগে আসমা বেগম (৪০) ও তার স্বামী জাহাঙ্গীর হোসেনকে (৪৫) কুপিয়ে জখম করেছে ওই দুই স্থানীয়়়় নেতা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ছাত্রলীগ নেতা স্মরণ ও তার বাবা টিপুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গতকাল শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গেইটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
স্মরণ ও সায়েক কাঠালবাড়িয়া স্টেডিয়ামপাড়া সেলিম ইবনে টিপুর ছেলে। আর ভুক্তভোগী স্বামী-স্ত্রী একই পাড়ার বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শী সোলাইমান বলেন, স্মরণ ও সায়েক দীর্ঘদিন থেকে তারা বন্দুক দিয়ে বিভিন্ন এলাকায় পাখি শিকার করেন। বিষয়টি গ্রামের সকলে মধ্যে জানাজানি হয়ে যায়। তবে সম্প্রতি জানাজানির এই বিষয়টি আসমা বেগম ও তার স্বামী জাহাঙ্গীর হোসেন প্রচার করেছেন বলে তারা সন্দেহ করে কিন্তু তারা এই বিষয়টি প্রচার করেনি বলে স্মরণ ও সায়েকের বাবাকে বলতে আসেন।
এসময় স্মরণ ও সায়েক তার বাবার সামনে ওই দুজনকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আল আমিন বলেন, ওই নারীর একটি হাতের চারটি আঙ্গুল পুরোপুরি কেটে গেছে। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় তাকে গত রাতেই দ্রুত রামেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আর তার স্বামীকে এখানে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, তারা গরীব অসহায় পরিবার। শুধু সন্দেহের জেরে তার উপর প্রকাশ্যে অমানুষিকভাবে হামলা করা হয়েছে। তিনি বলেন, এ ঘটনায় পিতা-পুত্রসহ তিনজনের নামে থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে পুুুঠিয়াঠ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফারুক হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, স্বামী-স্ত্রী দুজনকে কোপানোর ঘটনায় ওই পরিবার থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। আর পুলিশ গত রাতেই অভিযুক্ত স্মরণ ও তার পিতা টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে।