সোনালী রাজশাহী ডেস্ক: ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) নতুন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অতিরিক্ত আইজিপি হাবিবুর রহমান। বুধবার রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপসচিব সিরাজাম মুনিরা স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এই নিয়োগের কথা জানানো হয়।
হাবিবুর রহমান বর্তমানে ট্যুরিস্ট পুলিশ প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমান ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২ অক্টোবর। সে হিসাবে আগামী ৩ অক্টোবরই যোগদান করবেন নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান। হাবিবুর রহমান বিসিএস ১৭তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি ডিএমপি সদরদফতরের ডিসি, ঢাকা জেলার এসপি, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এবং পুলিশ সদরদফতরের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। গোপালগঞ্জের চন্দ্র দিঘলিয়া গ্রামে ১৯৬৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন হাবিবুর রহমান। কর্মক্ষেত্রে সততা, সাহসিকতা ও দক্ষতার স্বীকৃতিস্বরূপ তিন বার বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও দুই বার রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পেয়েছেন তিনি। পেশাগত কাজের বাইরে লেখালেখিসহ বিভিন্ন সামাজিক কাজে যুক্ত এই পুলিশ কর্মকর্তা।
২০১৮ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা তুলে ধরে একটি বই সম্পাদনা করেন হাবিবুর। যার নাম দেন ‘মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ’। বেদে জনগোষ্ঠী ছাড়াও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার যৌনকর্মী ও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের নিয়েও কাজ করেছেন হাবিবুর রহমান। দৌলতদিয়ার যৌনপল্লির শিশুদের জন্যও কাজ শুরু করেছেন তিনি, সেখানে গড়ে তুলেছেন উত্তরণ ফাউন্ডেশন নামে একটি ফাউন্ডেশন। রাজারবাগে পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নেপথ্যেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
হাবিবুর রহমান বর্তমানে ট্যুরিস্ট পুলিশ প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমান ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ২ অক্টোবর। সে হিসাবে আগামী ৩ অক্টোবরই যোগদান করবেন নতুন কমিশনার হাবিবুর রহমান। হাবিবুর রহমান বিসিএস ১৭তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি ডিএমপি সদরদফতরের ডিসি, ঢাকা জেলার এসপি, ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি এবং পুলিশ সদরদফতরের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। গোপালগঞ্জের চন্দ্র দিঘলিয়া গ্রামে ১৯৬৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন হাবিবুর রহমান। কর্মক্ষেত্রে সততা, সাহসিকতা ও দক্ষতার স্বীকৃতিস্বরূপ তিন বার বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও দুই বার রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) পেয়েছেন তিনি। পেশাগত কাজের বাইরে লেখালেখিসহ বিভিন্ন সামাজিক কাজে যুক্ত এই পুলিশ কর্মকর্তা।
২০১৮ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে পুলিশের ভূমিকা তুলে ধরে একটি বই সম্পাদনা করেন হাবিবুর। যার নাম দেন ‘মুক্তিযুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ’। বেদে জনগোষ্ঠী ছাড়াও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়ার যৌনকর্মী ও তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের নিয়েও কাজ করেছেন হাবিবুর রহমান। দৌলতদিয়ার যৌনপল্লির শিশুদের জন্যও কাজ শুরু করেছেন তিনি, সেখানে গড়ে তুলেছেন উত্তরণ ফাউন্ডেশন নামে একটি ফাউন্ডেশন। রাজারবাগে পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নেপথ্যেও তার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।