নিউজ ডেস্ক: সময়মতো সুদের টাকা পরিশোধ করতে না পারায় আসাদ আলী (৫৫) নামে এক কৃষককে ধরে এনে পায়ে আর কোমড়ে শেকল দিয়ে বেঁধে আটকে রাখে সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আজিজ (৩৫)। শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।
সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলার ঈশ্বরপুর গ্রামের কৃষক আসাদ আলী আর্থিক সংকটের কারণে পার্শ্ববর্তী নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার মসিন্দা বাহাদুরপাড়া গ্রামের আব্দুল আজিজের কাছ থেকে সুদে ৮০ হাজার টাকা নেন। ২০ হাজার টাকা সুদসহ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। বাকি টাকা পরিশোধের জন্য কিছুদিন সময় নেন। কিন্তু দুর্ঘটনাজনিত কারণে অবশিষ্ট ৫০ হাজার টাকা সময়মতো পরিশোধ করতে ব্যর্থ হন আসাদ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আজিজ কোন কথা না শুনে শনিবার সকালে দলবলসহ আসাদকে বাড়ি থেকে তুলে গুরুদাসপুরে আব্দুল আজিজের বাড়িতে নিয়ে শেকল দিয়ে বেঁধে রাখেন। একই সাথে তার পরিবারকে টাকা পরিশোধ করে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন।
খবর পেয়ে শনিবার রাত ৮টার দিকে পুলিশ সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আজিজের বাড়িতে হানা দিলেও সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি বলে জানান গুরুদাসপুর থানা পুলিশ। তবে পাওনা টাকার জন্য আসাদকে ধরে এনে শেকলবন্দি করার সত্যতা পেয়েছেন পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শেকলে বাঁধা কৃষক আসাদ আলীর ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলার ঈশ্বরপুর গ্রামের কৃষক আসাদ আলী আর্থিক সংকটের কারণে পার্শ্ববর্তী নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার মসিন্দা বাহাদুরপাড়া গ্রামের আব্দুল আজিজের কাছ থেকে সুদে ৮০ হাজার টাকা নেন। ২০ হাজার টাকা সুদসহ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। বাকি টাকা পরিশোধের জন্য কিছুদিন সময় নেন। কিন্তু দুর্ঘটনাজনিত কারণে অবশিষ্ট ৫০ হাজার টাকা সময়মতো পরিশোধ করতে ব্যর্থ হন আসাদ। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আজিজ কোন কথা না শুনে শনিবার সকালে দলবলসহ আসাদকে বাড়ি থেকে তুলে গুরুদাসপুরে আব্দুল আজিজের বাড়িতে নিয়ে শেকল দিয়ে বেঁধে রাখেন। একই সাথে তার পরিবারকে টাকা পরিশোধ করে তাকে ছাড়িয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন।
খবর পেয়ে শনিবার রাত ৮টার দিকে পুলিশ সুদ ব্যবসায়ী আব্দুল আজিজের বাড়িতে হানা দিলেও সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি বলে জানান গুরুদাসপুর থানা পুলিশ। তবে পাওনা টাকার জন্য আসাদকে ধরে এনে শেকলবন্দি করার সত্যতা পেয়েছেন পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শেকলে বাঁধা কৃষক আসাদ আলীর ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।