নিউজ ডেস্ক: টাংগাইল মধুপুরে কৃষি মেলার শুভ উদ্বোধন করেন কৃষি মন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক এমপি। বুধবার দুপুরে ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত ৬দিন ব্যাপী এ মেলার শুভ উদ্বোধন করেন কৃষি মন্ত্রী ড. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক । এসময় উপস্থিত ছিলেন থানা নির্বাহী অফিসার শামীমা ইয়াসমিন, পৌরমেয়র সিদ্দিক হোসেন খান, এড. ইয়াকুব আলী চেয়ারম্যান সহ সকল স্তরের পেশাজীবি ও ছাত্রছাত্রীবৃন্দ।
স্টলের মালিক সহ নার্সারী শ্রমিকদের উপস্থিতি ছিল উপজেলা চত্তরের কানায় কানায় পরিপূর্ণ। ভাওয়ালগড়ের আওতাধীন আনারস নগরী নামে খ্যাত মধুপুরের পাহাড়ি বনের শাল- গজারি, গর্জন চাপালিশ,অর্জুন সহ নানা প্রজাতির উদ্ভিদ। মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল-মামুন রাসেল বলেন- আনারস মধুপুরের ঐতিহ্য। কৃষি মেলায় ফলজ, বৃক্ষ এবং ওষধি গাছের সমারোহ হয়। বহেরা হরিতকি ভ্যান্নাগাছের মত ঔষধি গাছগুলো আজ বিলুপ্তির পথে।মধুপুরে ৮০৩৪ বর্গ কিলোমিটারের পাহাড়ি বন আজ উজারের পথে। যদি বাঁচে প্রকৃতি, হবেনা কোন দূর্গতি তাই সকলে মিলে ফলজ বৃক্ষে গড়ে তুলি দেশ এমনটাই প্রত্যাশা মধুপুরবাসির।
স্টলের মালিক সহ নার্সারী শ্রমিকদের উপস্থিতি ছিল উপজেলা চত্তরের কানায় কানায় পরিপূর্ণ। ভাওয়ালগড়ের আওতাধীন আনারস নগরী নামে খ্যাত মধুপুরের পাহাড়ি বনের শাল- গজারি, গর্জন চাপালিশ,অর্জুন সহ নানা প্রজাতির উদ্ভিদ। মধুপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আল-মামুন রাসেল বলেন- আনারস মধুপুরের ঐতিহ্য। কৃষি মেলায় ফলজ, বৃক্ষ এবং ওষধি গাছের সমারোহ হয়। বহেরা হরিতকি ভ্যান্নাগাছের মত ঔষধি গাছগুলো আজ বিলুপ্তির পথে।মধুপুরে ৮০৩৪ বর্গ কিলোমিটারের পাহাড়ি বন আজ উজারের পথে। যদি বাঁচে প্রকৃতি, হবেনা কোন দূর্গতি তাই সকলে মিলে ফলজ বৃক্ষে গড়ে তুলি দেশ এমনটাই প্রত্যাশা মধুপুরবাসির।