নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ' ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব হার্ট দিবস। এ বছরের প্রতিপাদ্য হলো 'ইউজ হার্ট, নো হার্ট'। বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে মিল রেখে বিশ্ব হার্ট ফেডারেশন ১৯৯৯ সালে প্রতি বছর ২৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ব হার্ট দিবস' পালনের ঘোষণা দেয়। সারাদেশের ন্যায় রাজশাহীতে পালিত হলো বিশ্ব হার্ট দিবস।
আজ শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টার সময় রাজশাহী মহানগরীর বহরমপুর থেকে পদযাত্রা শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে লক্ষ্মীপুর কলাবাগানে এসে শেষ হয় । এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদযাত্রার উদ্বোধন করেন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, নারী নেত্রী, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহীন আকতার রেনী। দিবসটি উপলক্ষে ভারতের প্রখ্যাত সার্জন হৃদশল্যবিদ ডা. দেবী শেঠী পরিচালিত হাসপাতাল নারায়ণা হেলথের উদ্যোগে এই পদযাত্রার আয়োজন করা হয়। সচেতনতা বৃদ্ধির এই উদ্যোগে পদযাত্রায় রাজশাহী নাগরিকদের এগিয়ে আসায় নারায়ণা হেলথের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয় ।
হার্ট দিবস পালোনের মধ্য দিয়ে উপমহাদেশের বরেণ্য হৃদশল্যবিদ ডা. দেবী শেঠী এক বার্তার মাধ্যমে বলেন, ‘হৃদরোগ বয়স দেখে আসে না। জিমে গিয়ে ওয়ার্ক-আউট করছেন, সিক্স প্যাক বানাচ্ছেন, অথচ হৃদযন্ত্রই অকেজো হলে কোনো লাভ নেই। তাই চল্লিশোর্দ্ধ প্রতিটি মানুষের উচিত একবার সিটি অ্যাঞ্জিও করে দেখে নেওয়া। বয়স চল্লিশ পেরিয়ে গেলেই অন্তত ১০ বছরে একবার সিটি অ্যাঞ্জিও করে নিন। তাতে সামান্যতম ব্লকেজের সম্ভাবনা থাকলেই চিকিৎসা করা যেতে পারে এবং বিপদ প্রতিহত করা সম্ভব হয়। তাই সচেতনতাই রোগ প্রতিরোধের মন্ত্র হওয়া উচিত।’
আজ শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টার সময় রাজশাহী মহানগরীর বহরমপুর থেকে পদযাত্রা শুরু হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে লক্ষ্মীপুর কলাবাগানে এসে শেষ হয় । এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পদযাত্রার উদ্বোধন করেন, বিশিষ্ট সমাজ সেবক, নারী নেত্রী, রাজশাহী মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাহীন আকতার রেনী। দিবসটি উপলক্ষে ভারতের প্রখ্যাত সার্জন হৃদশল্যবিদ ডা. দেবী শেঠী পরিচালিত হাসপাতাল নারায়ণা হেলথের উদ্যোগে এই পদযাত্রার আয়োজন করা হয়। সচেতনতা বৃদ্ধির এই উদ্যোগে পদযাত্রায় রাজশাহী নাগরিকদের এগিয়ে আসায় নারায়ণা হেলথের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয় ।
হার্ট দিবস পালোনের মধ্য দিয়ে উপমহাদেশের বরেণ্য হৃদশল্যবিদ ডা. দেবী শেঠী এক বার্তার মাধ্যমে বলেন, ‘হৃদরোগ বয়স দেখে আসে না। জিমে গিয়ে ওয়ার্ক-আউট করছেন, সিক্স প্যাক বানাচ্ছেন, অথচ হৃদযন্ত্রই অকেজো হলে কোনো লাভ নেই। তাই চল্লিশোর্দ্ধ প্রতিটি মানুষের উচিত একবার সিটি অ্যাঞ্জিও করে দেখে নেওয়া। বয়স চল্লিশ পেরিয়ে গেলেই অন্তত ১০ বছরে একবার সিটি অ্যাঞ্জিও করে নিন। তাতে সামান্যতম ব্লকেজের সম্ভাবনা থাকলেই চিকিৎসা করা যেতে পারে এবং বিপদ প্রতিহত করা সম্ভব হয়। তাই সচেতনতাই রোগ প্রতিরোধের মন্ত্র হওয়া উচিত।’