নিউজ ডেস্ক: সাবেক সংসদ সদস্য এবং সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার এর মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জনাব এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন। রবিবার (২৯ অক্টোবর) এক শোক বিবৃতিতে এই শোক প্রকাশ করেন রাসিক মেয়র মহোদয়। শোক বিবৃতিতে রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মহোদয় মহান মুক্তিযুদ্ধ ও আওয়ামী লীগে বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদারের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।
মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের সাহসী নেতৃত্ব, সততা ও আদর্শের প্রতি অবিচল ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার। তিনি কলেজ জীবন থেকে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ৬ দফা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। নারী অধিকার বাস্তবায়নে ভুমিকা রাখায় বেগম রোকেয়া পদক-২০১৮ এবং শিক্ষা সম্প্রসারণে অবদান রাখায় ১৯৯৮ সালে মীর মোশাররফ হোসনে পদক পান অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার। তিনি তাঁর কর্মের মাধ্যমে আমাদের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’ শোক বিবৃতিতে রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মহোদয় মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
উল্লেখ্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার বেশ কয়েকদিন থেকে ঢাকা এভারকেয়ার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন। রোববার (২৯ অক্টোবর) সকালে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দুঃসময়ের সাহসী নেতৃত্ব, সততা ও আদর্শের প্রতি অবিচল ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার। তিনি কলেজ জীবন থেকে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তিনি ৬ দফা আন্দোলন ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণসহ রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। নারী অধিকার বাস্তবায়নে ভুমিকা রাখায় বেগম রোকেয়া পদক-২০১৮ এবং শিক্ষা সম্প্রসারণে অবদান রাখায় ১৯৯৮ সালে মীর মোশাররফ হোসনে পদক পান অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার। তিনি তাঁর কর্মের মাধ্যমে আমাদের মাঝে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’ শোক বিবৃতিতে রাসিক মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মহোদয় মরহুমার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন ও তাঁর শোকসন্তপ্ত পরিবারবর্গের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।
উল্লেখ্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপিকা জিনাতুন নেসা তালুকদার বেশ কয়েকদিন থেকে ঢাকা এভারকেয়ার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ছিলেন। রোববার (২৯ অক্টোবর) সকালে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।